পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
আর সেই আক্রমণ করতে গিয়ে স্বভাবসিদ্ধভঙ্গিতেই লালু বেছে নিয়েছেন আঞ্চলিক ভোজপুরি ভাষাকে। সুপ্রিম কোর্টের তিরস্কারের প্রসঙ্গ তুলে তাঁর প্রথম ট্যুইট, ‘কা হো নীতীশ, কুছ শরম বাঁচাল বাকি নাহি’! অর্থাৎ, নীতীশজি, এর পরেও তো আর লজ্জা বাঁচানোর কিছু বাকি রইল না! পরের ট্যুইটে তিনি লিখেছেন, বিহারে ধষর্ণকারীদের ‘রক্ষাকারী’ থেকে সমদূরত্ব বজায় রেখে চলুন। লালুর এই ট্যুইটবার্তা নিয়ে এদিন রাত পর্যন্ত নীতীশ কুমার কিংবা তাঁর দল জেডিইউয়ের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। এর আগেও বিহার হোম-কাণ্ডে নীতীশের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন লালু-পুত্র তেজস্বী যাদব। মুখ্যমন্ত্রীর ‘নীরব’ অবস্থানকে কড়া সমালোচনা করেছিলেন তিনি। সেই আক্রমণের রেশ কাটতে না কাটতেই সুপ্রিম কোর্টের তিরস্কার শুনতে হয় নীতীশের সরকারকে। হোম-কাণ্ডের তদন্তকারী অফিসারকে বদলি করে দেওয়া নিয়েও সর্বোচ্চ আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়ে সিবিআই। সবমিলিয়ে হোম-কাণ্ড নিয়ে বিড়ম্বনা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের।