যে কোনও ব্যবসায় শুভ ফল লাভ। বিশেষ কোনও ভুল বোঝাবুঝিতে পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। অর্থপ্রাপ্তি হবে। ... বিশদ
বললেন, তৃণমূল আসলে দলের নেতৃত্বর জেল যাওয়ার আশঙ্কাতেই এখানে চেঁচাচ্ছে। সংসদের সময় নষ্ট করছে। মন্ত্রী আরও বলেন, ওরা তোলাবাজের দল। মানুষের টাকা লুট করেছে তৃণমূল সরকার। মিড ডে মিলে প্রায় চার হাজার কোটি টাকার কোন হিসেবই দিতে পারছে না। তাই আমরা সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছি। সব সামনে আসবে। প্রধানের এই কথার তীব্র প্রতিবাদ করেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, মহুয়া মৈত্র, কাকলি ঘোষদস্তিদার, অপরূপা পোদ্দাররা। শুরু হয়ে যায় তৃণমূল-বিজেপি বচসা। অধিবেশনের প্রথম দিনই লোকসভার জিরো আওয়ারে রাজ্যের বকেয়া ইস্যু উত্থাপন করেন তৃণমূলের লোকসভার নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, কাজ করেও টাকা পাচ্ছে না বাংলার গরিবরা। মহাত্মা গান্ধী নারেগা, আবাস যোজনার অর্থ আটকে রেখেছে মোদি সরকার। আসলে রাজ্যকে অর্থনৈতিকভাবে পঙ্গু করারই কেন্দ্রের পরিকল্পনা। তিনি প্রশ্ন তোলেন, কেন গ্রামোন্নয়ন রাষ্ট্রমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি সাক্ষাতের সময় দিয়েও আমাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসিয়ে রেখে পিছনের দরজা দিয়ে পালাবেন? বাংলার বকেয়ার ইস্যুটি সংসদে আলোচনারও দাবি জানান সুদীপবাবু। তখনই পাল্টা নামেন ধর্মেন্দ্র প্রধান।