রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
ফলে স্কিমটি মোদি সরকারের প্রেস্টিজ ইস্যু হয়ে পড়েছে। তাই স্কিমটির পরিধি বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে তারা। শ্রমমন্ত্রকের অধীন বিভিন্ন বিভাগের কর্মীদের মাঠে নামাচ্ছে কেন্দ্র। গোটা দেশের পাশাপাশি এরাজ্যেও শুরু হয়েছে সেই কাজ। বিভিন্ন জেলায় সরকারি কর্মী ও অফিসারদের দিয়ে যোজনার প্রচারপর্ব ও নাম নথিভুক্তিকরণ শুরু হয়ে গিয়েছে। তা নিয়ে রীতিমতো ক্ষোভ জমেছে কর্মিমহলে। স্কিমটি এসেছে শ্রমমন্ত্রকের হাত ধরে। প্রকল্পটির দেখভাল করে রাষ্ট্রায়ত্ত বিমা সংস্থা। স্কিমটিতে ১৮-৪০ বছর বয়সিরা যোগ দিতে পারেন। বয়স অনুযায়ী মাসে ৫৫-২০০ টাকা পর্যন্ত প্রিমিয়াম মেটাতে হয় গ্রাহককে। ৬০ বছর বয়স হলে ৩০০০ টাকা পেনশন পাওয়া যাবে। ২০১৯ সালে শুরু হওয়া এই প্রকল্পে প্রথম পেনশন মিলবে ২০৩৯ সালে। পেনশন প্রকল্পটি সম্পূর্ণভাবে স্বেচ্ছায় ক্রয়ের। অভিযোগ, এই স্কিমটি চালু করতে ইপিএফও এবং ইএসআই’কে কাজে লাগানো হচ্ছে। তাতেই আপত্তি তুলেছেন এখানকার কর্মীরা। দু’টি দপ্তরই শ্রমমন্ত্রকের অধীন, তাহলে আপত্তি কেন? কর্মীরা বলছেন, তাঁরা সংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মীদের হয়েই কাজ করেন, অসংগঠিত ক্ষেত্রের জন্য নয়। কাজের বহরের তুলনায় দপ্তর দু’টিতে কর্মী সংখ্যা এমনিতেই অনেক কম। সেখানে বাড়তি কাজের চাপ এলে স্বাভাবিক পরিষেবা দেওয়াই কঠিন হয়ে যাবে।