পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
শুক্রবার এই সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন রাজ্যের মুখ্য সচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। রাজ্য সরকারের পথ সুরক্ষা সংক্রান্ত যে কমিটি রয়েছে, তিনি তার চেয়ারম্যান।
মহকুমা স্তরে যে কমিটি গঠন হয়েছে, তাতে মহকুমা শাসক, মহকুমা পুলিস আধিকারিক, ওসি (ট্রাফিক), অতিরিক্ত আঞ্চলিক পরিবহণ আধিকারিক ইত্যাদি পদমর্যাদার ব্যক্তিরা রয়েছেন। এই কমিটির চেয়ারম্যান হবেন মহকুমাশাসক। আর ব্লকস্তরে বিডিও’দের নেতৃত্বাধীন এই কমিটিতে বিএমওইচ, স্থানীয় কলেজের অধ্যক্ষ, থানার আই সি ইত্যাদি পদাধিকারিরা থাকবেন। দু’টি কমিটিরই কাজের ধরন প্রায় একইরকমের হবে। যেমন, রাস্তার ফুটপাথ দখলমুক্ত করার কাজ তদারকি, রাস্তার উপর থাকা যে হোর্ডিংগুলি চালকদের সমস্যা তৈরি করছে সেগুলি খুলে ফেলার নির্দেশ দেওয়া ইত্যাদি। এর বাইরেও জনসাধারণকে সচেতন করার কাজও করতে হবে কমিটিকে। দু’টি কমিটিই প্রতি মাসে একবার করে বৈঠকে বসবে।
এ প্রসঙ্গে মুখ্য সচিব বিজ্ঞপ্তি মারফত জানিয়েছেন, বিভিন্ন ধরনের প্রয়াস ও পদক্ষেপের কারণে রাজ্যে পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির হার কমেছে। দুর্ঘটনা আরও কমানোর লক্ষ্যে দু’টি স্তরে কমিটি গঠন করা হল। নজরদারির পাশাপাশি পথ নিরাপত্তা সংক্রান্ত যাবতীয় নিয়মবিধি ঠিকমতো লাগু করা হচ্ছে কি না তা দেখার দায়িত্বে থাকবে কমিটি।