কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মঙ্গলবার ম্যারাথন জেরার পর সুজয়বাবুকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইডি বুধবার আদালতে দাবি করে, ২০১৪’র টেট’এ অযোগ্য প্রার্থীদের তালিকা কুন্তল, তাপস দুজনেই কাকুর কাছে পাঠিয়েছেন। পর্ষদ অফিসেই মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে অযোগ্যদের নিয়োগ সংক্রান্ত বৈঠকের বিষয়টিও সামনে এসেছে। ইডির হাতে ধরা পড়া অভিযুক্তরা প্রার্থীদের যে তালিকা দিয়েছেন, তা ঘেঁটে তদন্তকারীরা জেনেছেন সিংহভাগের চাকরি হয়েছে সুজয়বাবুর মাধ্যমে। তদন্তকারীদের অনুমান, তাঁর হাত ধরে টেটে অন্তত হাজার পাঁচেক অযোগ্য প্রার্থীর চাকরি হয়েছে। এর বিনিময়ে তাঁর কাছে যে টাকা এসেছিল, সেটি কোথায় গেল, তা জানার চেষ্টা চলছে। ইডির কাছে কালীঘাটের কাকু দাবি করেছেন, কুন্তল যে ৭০ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন, তা তিনি ফেরত দিয়ে দেন। যদিও তাঁর এই বক্তব্য বিশ্বাস করছেন না তদন্তকারীরা। তাঁদের দাবি, বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন কাকু। তিনি যে টাকাপয়সার লেনদেনে জড়িত, তা ইতিমধ্যেই কুন্তল ইডিকে জানিয়ে গিয়েছেন। এমনকী তিনি এও বলে গিয়েছেন, কোথা থেকে কীভাবে টাকা আসে তার একটি নথি সুজয় তাঁকে দেখিয়েছিলেন। লেনেদেনের বিপুল অঙ্ক দেখে তিনিও চমকে উঠেছিলেন। তাই নিয়োগ দুর্নীতির টাকায় বেনামে কোথায় কাকু সম্পত্তি করেছেন, তার খোঁজ চলছে। একইসঙ্গে জেলবন্দি শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১৪’র টেট অযোগ্য প্রার্থীদের যে তালিকা সুজয়কে পাঠিয়েছিলেন, তার কপিও হাতে এসেছে বলে দাবি ইডির। -ফাইল চিত্র