রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বন্দর থেকে বিদ্যুৎ, খনি থেকে কৃষি, দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উদ্যোগপতি গৌতম আদানি এবং তাঁর কোম্পানিকেই কেবলমাত্র সুবিধা পাইয়ে দেওয়া হচ্ছে। মোদি সরকারের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগে সরব কংগ্রেস, তৃণমূল সহ প্রায় সব বিজেপি বিরোধী দল। সংসদের বাজেট অধিবেশনের দ্বিতীয় পর্ব স্রেফ এই ইস্যুতেই হয়েছে ভণ্ডুল। কিন্তু কেন আদানির প্রতি এই পক্ষপাতিত্ব? প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কী সম্পর্ক আদানির? শেয়ারবাজারে ২০ হাজার কোটি টাকা কার? সেটি কি আদানির? এরকম ১০০ টি প্রশ্ন তুলে বৃহস্পতিবার একটি পুস্তিকা প্রকাশ করল কংগ্রেস। নাম ‘হাম আদানি কে হ্যায় কওন।’ আক্রমণের টার্গেট যে মোদিই, স্পষ্ট করল কংগ্রেস। এআইসিসির প্রধান মুখপাত্র জয়রাম রমেশ সাংবাদিক সম্মেলনে বললেন, আদানি ইস্যুতে আমাদের টার্গেট নরেন্দ্র মোদি। তাই ‘মোদানি’ ইস্যুতে সরকারের জবাবদিহি তথা প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটনে জেপিসি’ই একমাত্র পথ। তিনি বলেন, শেয়ার বাজারে বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রচুর কাগুজে কোম্পানি থাকে। সেইসব কোম্পানির আসল মাথা কে, তা জানার জন্য ২০১৪ সালে যে নিয়ম ছিল, মোদি সরকার তা ২০১৮ সালে কমজোরি করে দেয়। আর ২০১৯ সালে সেই নিয়মই বাতিল করে সেবি। আদানি ইস্যুতে হিন্ডেনবার্গ রিপোর্ট সামনে আসায় সুপ্রিম কোর্টের বিশেষ কমিটির চাপে পড়ে এখন সেবি পুরনো নিয়মকে ফিরিয়ে আনতে চাইছে। তাই আমাদের প্রশ্ন, তবে কি আদানি গোষ্ঠীকে কোনও সুবিধা পাইয়ে দিতেই সেবির আগের ওই নিয়ম বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল?