বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, আগামী ৩ জুনের মধ্যে ডিএলএড কোর্সে ভর্তির প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভর্তি না হলে ৩ হাজার টাকা দিতে হবে। এই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন সুকান্ত গুড়িয়া নামে এক ছাত্র। তাঁর বক্তব্য ছিল, এত কম সময়ের মধ্যে কীভাবে ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ হবে? একবার অফলাইনে টাকা দিয়ে ভর্তি হওয়ার পরও আবার কেন টাকা দিতে হবে? এদিন সেই মামলার শুনানির পর অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ জারি করে আদালত।
করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০২১ সালে অনলাইনে এই ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। কিন্ত যাঁরা অফলাইনে ভর্তি হয়েছিলেন, তাঁদের রেজিস্ট্রেশন আটকে যায়। বিষয়টি নিয়ে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছিল। সেই বেঞ্চের নির্দেশ ছিল, ডিএলএডের এই ৬০০টি কলেজে পড়ুয়াদের উপস্থিতির হার খতিয়ে দেখার পর পর্ষদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। হাইকোর্টের ওই নির্দেশের পর প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবং কলেজ কর্তৃপক্ষ বৈঠক করে। তারপর তড়িঘড়ি নতুন করে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। সেই বিজ্ঞপ্তির উপরই অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ দিল হাইকোর্ট।