পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বছরের শুরুতেই প্রয়োজন অনুযায়ী প্রতিটি জেলাকে ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়ে দেয় নবান্ন। এই কাজে মোটা টাকা খরচ হয়। এইসব সামগ্রীর হিসাব রাখতে এতদিন হাতে লেখা স্টক রেজিষ্টার ব্যবহার করা হতো। কিছু জায়গায় সেই রেজিষ্টার রয়েছে তবে তাতে ত্রাণ সামগ্রীর হিসাব পরিষ্কার করে লেখা নেই বলে পরিদর্শক দলের চোখে পড়েছে। সেই কারণে এখন থেকে অনলাইন পদ্ধতিতে ত্রাণ সামগ্রীর হিসাব রাখার ব্যবস্থা চালু করার তোড়জোড় শুরু করছে রাজ্য। যাতে কোন জেলায় কত ত্রাণ দেওয়া হয়েছে, কত মজুত রয়েছে এবং কত বিলি করা হয়েছে, তার রিয়েল টাইম তথ্য চাইলেই পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি জানা গিয়েছে, দুর্যোগের সময় ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে দ্রুত ক্ষতিপূরণ পৌঁছে দেওয়ার কাজে নিযুক্ত আধিকারিকদের কিছু সমস্যার কথাও জানতে পেরেছেন পর্যবেক্ষকরা। ক্ষতিপূরণের জন্য এখনও আবেদনপত্র পূরণ করতে হয় প্রান্তিক মানুষকে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে তাঁদের হয়ে আবেদন পত্র পূরণ করে দিতে হয় ওই এলাকার পঞ্চায়েত সদস্য বা আধিকারিকদের। তবে এই পদ্ধতিতে আবেদন যাচাই করে মানুষের কাছে ক্ষতিপূরণ পৌঁছে দিতে সময় অনেকটা বেশি লেগে যায়। সেই কারণে এই আবেদনও অনলাইনে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নিচ্ছে নবান্ন।