গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ২০২২-২৩ সালে গোটা রাজ্যে ১১৩২টি কঠিন বর্জ্য নিষ্কাশন ইউনিট স্থাপন করার কথা বলা হয়েছিল। তার মধ্যে ৪৫০-টির মতো ইউনিটের কাজ শেষ হয়েছে। পশ্চিম বর্ধমান, দুই মেদিনীপুর এবং বাঁকুড়ায় এই কাজ বেশ ভালো হয়েছে। কিন্তু হুগলি, হাওড়া, মালদহ, বীরভূম সহ বেশ কিছু জেলা অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে। তবে সব থেকে খারাপ অবস্থা দুই ২৪ পরগনা, কোচবিহার এবং মুর্শিদাবাদে। এই জেলাগুলিতে লক্ষ্যমাত্রার ১০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। রাজ্যে এইসব জেলায় প্রায় ৪০০-র মতো এমন ইউনিট তৈরির কাজ অত্যন্ত ধীরগতিতে চলছে বলে অভিযোগ। দপ্তরের পর্যবেক্ষণ, এখনও শতাধিক ইউনিট তৈরির জন্য জমিই চিহ্নিত করা যায়নি। টেন্ডার সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে দেড়শোর বেশি জায়গায়।
কঠিন বর্জ্য নিয়ে দপ্তর থেকে সব জেলাকেই বাড়তি চাপ দেওয়া হচ্ছে। একটি জেলার আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সেখানে মূল সমস্যা করছে পঞ্চায়েতগুলি। তারা এই কাজ চাপিয়ে দিচ্ছে জেলা প্রশাসনের ঘাড়ে। অথচ, তা করার কথা পঞ্চায়েতগুলিরই। ফলে জটিলতা তৈরি হচ্ছে। এজন্য বিডিওদের আরও সক্রিয় ভূমিকা নেওয়ার কথাও বারেবারে বলা হয়েছে।