পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
খাদ্যদপ্তর সূত্রে বলা হচ্ছে, এখন আধার নম্বর যাচাই হয়ে গেলে ই-পস যন্ত্র থেকে স্লিপ বেরিয়ে যায়। স্লিপে যে পরিমাণ খাদ্যসামগ্রী দেওয়া হচ্ছে বলে উল্লেখ থাকে, ওজনে তার থেকে কম দেওয়া হলে তা সরাসরি বোঝা যায় না। যত ওজনের খাদ্য বাস্তবে দেওয়া হল, নতুন ব্যবস্থায় সেটাই সার্ভারে নথিভুক্ত হবে। ওজন যন্ত্রের সঙ্গে ই-পস মেশিন যোগের উপকরণ ডিলারদের দেওয়ার কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। জুন মাস থেকেই এই ব্যবস্থা চালু হবে বলে খাদ্যদপ্তরের কর্তারা আশা করছেন।
অন্যদিকে, চোখের মণি স্ক্যান করার মাধ্যমে আধার যাচাইয়ের উপকরণ ইতিমধ্যেই ডিলারদের কাছে পৌঁছে গিয়েছে। এজন্য ডিলাররা প্রশিক্ষণও পেয়েছেন। আঙুলের ছাপ বা নথিভুক্ত মোবাইল নম্বরের ওটিপি দিয়ে আধার যাচাই না-হলে চোখের মণির স্ক্যান করা হবে। তবে, গ্রাহকের চোখের ছানি অপারেশন হয়ে থাকলেও যাচাইয়ে সমস্যা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন ডিলাররা।