পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে খবর, ১৯৮৪ সালের ১৬ অক্টোবর যে নির্দেশিকা জারি হয়েছিল, তাতে মিটিং না করার বিষয়টি সরাসরি উল্লেখ করা হয়। বলা হয়েছিল, টিফিনের সময় যাঁরা কাজকর্ম করছেন, সভা বা স্লোগানের মাধ্যমে তাঁদের কাজে অসুবিধা করা যাবে না। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের প্রবীণ নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের দাবি, বাম আমলের নির্দেশিকায় টিফিনের সময় অফিসে সভা, স্লোগান কার্যত নিষিদ্ধই ছিল। তবে বিজেপি প্রভাবিত রাজ্য সরকারি কর্মচারী পরিষদও এই যুক্তি মানতে চাইছে না। পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দেবাশিস শীল কো-অর্ডিনেশনের সুরেই বলেছেন, টিফিনের অবসর সময়ে কর্মীরা কী করবেন, সেই অধিকার কেড়ে নিতে চাইছে রাজ্য সরকার। এটা মানা সম্ভব নয়। বামফ্রন্টের সময় জারি হওয়া নির্দেশিকা আর এটি এক নয়।