রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
রিপোর্টে বিশেষ কোনও তথ্য উঠে না আসায় কার্যত ভর্ৎসনার সুরে বিচারপতি বলেন, ‘এটা কোনও জিজ্ঞাসাবাদ হয়েছে? এর থেকে তো আমি ভালো জিজ্ঞাসাবাদ করি। এটা কোনও জিজ্ঞাসাবাদ!’ এই প্রসঙ্গেই বিচারপতি আরও বলেন, ‘এত ভূরি ভূরি অনিয়মের অভিযোগ আসছে এবং আদালতের কাছে এত তথ্য প্রমাণ আছে, যার ভিত্তিতে ২০১৬ সালের গোটা নিয়োগ প্রক্রিয়াই খারিজ করে দেওয়া যায়। কিন্তু একজনও বৈধ প্রার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হলে আমার ভালো লাগবে না।’ এই দুর্নীতিকে আড়াল করতে কিছু দালাল বাজারে ঘুরে বেড়াচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন বিচারপতি। টেন্ডার ছাড়া কীভাবে একটি সংস্থাকে কাজের বরাত দেওয়া হয়েছে, সেই প্রশ্নও তোলেন বিচারপতি। এরপরই মামলাকারীদের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্যকে বিচারপতি বলেন, ‘দুর্নীতির সমুদ্রে আমি হাবুডুবু খাচ্ছি। সিবিআই তো কিছুই করছে না। তারা তো জানেও না পিছনের দরজা দিয়ে কোন কাজ হয়েছে। এই সরকারের শিক্ষা দপ্তর কী করে এই দুর্নীতি দেখেও তাদের চোখ বন্ধ করে রাখল, তা ভেবে আমি বিস্মিত।’ যদিও এদিন কোনও নির্দেশ দেননি বিচারপতি। এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহে একসঙ্গে মামলাগুলির শুনানির পর এই বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছেন বিচারপতি।