পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, সাফল্যের সাতকাহন তুলে ধরতে একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাট বা বয়ান তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে। সেখানে প্রকল্পের নাম, মানুষের মধ্যে এর ইতিবাচক প্রভাব, সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের মাধ্যমে উপকৃত মানুষের সংখ্যা—এরকম একাধিক তথ্য দেওয়ার জায়গা থাকবে। দিতে হবে প্রকল্পের নোডাল অফিসারের নাম এবং ফোন নম্বর। সমস্ত তথ্য একত্রিত করে একটি পোর্টালে তোলা হবে। সেই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে জানানো হবে তথ্যগুলি।
অন্যদিকে, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের আরও প্রায় ৩,৭০০ কোটি টাকার কাজ হতে চলেছে রাজ্যে। এই খাতে বিগত বছরগুলির প্রায় ২,০৫০ কোটি টাকার কাজ এখনও বাকি। সেই কাজ আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে শেষ করার টার্গেট বেঁধে দিয়েছে পঞ্চায়েত দপ্তর। পাশাপাশি, চলতি অর্থবর্ষে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের প্রায় ১,৬৫৯ কোটি টাকা পেয়েছে রাজ্য। এর মধ্যে শর্তাধীন তহবিলের ৯৯৫ কোটি টাকা ইতিমধ্যে জেলা, ব্লক ও গ্রাম পঞ্চায়েতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। বাকি টাকা কাল-পরশুর মধ্যে পাঠানো হবে বলে জানা গিয়েছে। ফলে পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে গ্রামে উন্নয়নমূলক কাজের জোয়ার আসতে চলেছে। কাজগুলি নির্দিষ্ট সময়ে শেষ করা নিয়ে আজকের বৈঠকে আলোচনা করবেন মুখ্যসচিব। জেলায় নিযুক্ত শিশু ও নারীকল্যাণ দপ্তরের আধিকারিকদেরও বৈঠকে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।