বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বাংলাকে এভাবে বঞ্চনা কেন? এই প্রশ্নে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব দায় ঠেলেছেন রাজ্য সরকারের ঘাড়েই। বলেছেন, ‘রেলমন্ত্রক অর্থবরাদ্দ করতে প্রস্তুত আছে। কিন্তু প্রকল্প রূপায়ণের জন্য জমি অধিগ্রহণ কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ব্যাপারে রাজ্যকেই সহযোগিতা করতে হবে।’ যদিও তাঁর দাবি, ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরে রেল বাজেটে পশ্চিমবঙ্গকে রেকর্ড ১১ হাজার ৯৭০ কোটি টাকার বরাদ্দ করা হয়েছে।
কোন কোন প্রকল্প এবারও বঞ্চনার শিকার? প্রথম নাম কালিয়াগঞ্জ-বুনিয়াদপুর নতুন লাইন। এই প্রকল্পে এবার বরাদ্দ মাত্র এক হাজার টাকা। একই হাল একলাখি-বালুরঘাট
নতুন লাইন, সোনারপুর-ক্যানিং ডাবলিংয়েরও। এর পাশাপাশি বহু ক্ষেত্রে কমানো হয়েছে বরাদ্দের পরিমাণ। রেলের লিলুয়া এবং অণ্ডাল ওয়ার্কশপে গতবার যথাক্রমে ৫৭ লক্ষ ৪০ হাজার এবং তিন কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছিল। এবার তা কমে হয়েছে যথাক্রমে এক লক্ষ এবং এক কোটি টাকা। বর্ধমান-কাটোয়া গেজ পরিবর্তন প্রকল্পে বরাদ্দ ১০ কোটি থেকে কমে হয়েছে ৫ কোটি ১০ লক্ষ টাকা। চিনপাই-সাঁইথিয়া গেজ পরিবর্তনে অর্থ বরাদ্দই হয়নি। আবার রেলমন্ত্রী থাকাকালীন মমতার ঘোষণা করা রেল স্টেডিয়াম প্রকল্পগুলিকে ‘ব্যক্তিগত’ বলে এড়িয়ে গিয়েছেন রেলমন্ত্রী। তবে, তারকেশ্বর-বিষ্ণুপুর নতুন লাইনের জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি পেয়েছে। এবার দেওয়া হয়েছে ১০১ কোটি ৮৫ লক্ষ টাকা।