কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নির্বাচিতদের কাছে পাঠানো হয়েছিল হাবলস টেলিস্কোপের মাধ্যমে সংগৃহীত ‘র ডেটা’ বা সরাসরি সংগৃহীত তথ্য। বিষয় ছিল পৃথিবীর কাছাকাছি থাকা গ্রহাণু। সেগুলি বিশ্লেষণ করে গবেষণা করতে দেওয়া হয়েছিল উজ্জ্বলদের। তাঁর গবেষণাকে নাসার বিজ্ঞানীরা শুধু স্বীকৃতিই দেননি, একটি গ্রহাণুর নামও রাখা হয়েছে উজ্জ্বলের নামে। অর্থাৎ, যতদিন গ্রহাণুটার অস্তিত্ব থাকবে, ততদিন মহাকাশে জ্বলজ্বল করবে বাংলার উজ্জ্বলের নাম।
গত বছর সাড়া ফেলেছিল ‘ডোন্ট লুক আপ’ নামে স্যাটায়ারধর্মী কল্পবিজ্ঞানের একটি ছবি। লিওনার্দো ডি ক্যাপ্রিও, জেনিফার লরেন্স অভিনীত এই ছবির বিষয়বস্তুও ছিল, পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা একটি গ্রহাণু। মহাকাশবিজ্ঞানী লিওনার্দোর অধীনে থাকা পিএইচডি ছাত্রী জেনিফার প্রথম টেলিস্কোপের মাধ্যমে গ্রহাণুটি দেখেন। অনেক আগে প্রশাসনকে সতর্ক করা হলেও রাজনীতির খেলায় সেই গ্রহাণুটিকে পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে দেওয়া হয়। কে বলতে পারে, উজ্জ্বল হয়ত এভাবেই কোনও গ্রহাণুর বিপদ সম্পর্কে আগাম সতর্ক করতে পারবেন বিশ্ববাসীকে।
উজ্জ্বল জানিয়েছেন, ভারত থেকে তিনিই এবার নাসার সিটিজেন সায়েন্টিস্ট-এর স্বীকৃতি পেয়েছেন। এই স্বীকৃতির ফলে ভবিষ্যতে মহাকাশ গবেষণার সুযোগ তাঁর সামনে খুলে যাবে বলেই আশা তাঁর। তবে, এটাই উজ্জ্বলের প্রথম অনন্য কৃতিত্ব, এমন নয়। তিনি মাত্র ২৭ বছর ৬ মাস বয়সে চার্টার্ড এরোস্পেস ইঞ্জিনিয়ার হন। সেটাও একটি বিশ্বরেকর্ড। ইউরোপের বহুজাতিক সংস্থা এয়ারবাসে সিনিয়র চার্টার্ড ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কর্মরত উজ্জ্বল এখন বিমানের নকশা তৈরি করেন।