বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
ট্রাঙ্ক ভর্তি মূল্যবান পাথর এবং সোনায় তৈরি রাজার পোশাক, রুপোর রাজদণ্ড, অসংখ্য মুদ্রা সহ অগুনতি সম্পত্তি! যেন কোনও রূপকথার গল্পের শেষাংশ। আরও আছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় রেড রোডে নেমেছিল যুদ্ধবিমান। এই ধরনের দুষ্প্রাপ্য ছবি-স্কেচও মিলেছে। ছবিগুলো নিয়ে হবে প্রদর্শনী। মিলেছে আঠারো শতকে কলকাতা হাইকোর্টের রায়, সেটা হাতে লেখা এবং দশ ফুট দীর্ঘ! শুক্রবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে বিপ্লববাবু যা দেখালেন তার মধ্যে রয়েছে ১৯০০ সালের প্যারিস ওলিম্পিকসের টিকিট, জার্মানির ৫ লক্ষ টাকার নোট, বারাণসীর মন্দিরের নকশাসহ বহু কিছু। নতুন মিউজিয়ামে থাকবে দার্জিলিংয়ের ১৩৫ বছরের পুরনো তলোয়ার, তিব্বতি ছুরি এবং শতাব্দী প্রাচীন আগ্নেয়াস্ত্র। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য সিপাহি বিদ্রোহের সময়ের রাইফেল ও কার্তুজ। আছে মহেঞ্জোদারোর কিছু প্রস্তর খণ্ড, ১১০০ বছরের পুরনো বিষ্ণুমূর্তি। শ্যুটার ও স্বাধীনতা সংগ্রামীর পরিবারের সদস্য মহম্মদ ফয়জাল আহসান আঠারো শতকের ব্রিটিশ আধিকারিকদের ব্যবহৃত ১০টি বন্দুক দান করেছেন। খড়দহের রাধা-শ্যামসুন্দর জিউ মন্দিরের সেবাইত মানসমোহন গোস্বামী প্রায় ৩৫০ বছরের পুরনো একটি গীতা দিয়েছেন। হাইকোর্টের মাধ্যমে ট্রাস্টি করে সরকারকে দান করা সম্পত্তির রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব অ্যাডমিনিস্ট্রেটর জেনারেল ও অফিশিয়াল ট্রাস্টির। এই মুহূর্তে দপ্তরের আধিকারিকদের দম ফেলার সময় নেই। বিপুল সম্পত্তির দায়িত্ব তাঁদের কাঁধে।