পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সরকারি ক্রয়কেন্দ্রে গিয়ে ধান বিক্রির সময় কৃষকরা অনেক সময় হয়রানির শিকার হন বলে অভিযোগ আছে। সংশ্লিষ্ট অফিসারদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। জেলা প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এসব প্রসঙ্গ তুলে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য খাদ্যদপ্তরকে নির্দেশ দেন। এরপর অনলাইনে ধান বিক্রির বুকিংয়ের ব্যবস্থা চালু হয়েছে। দপ্তর এবার প্রচার অভিযানে নামবে। খাদ্যদপ্তরের পোর্টাল ও মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে এই বুকিং করা যাবে। খাদ্যদপ্তরের এক শীর্ষ কর্তা জানান, বুকিং সম্ভব বাংলা সহায়তা কেন্দ্রগুলি থেকেও।
খাদ্যদপ্তর সূত্রের খবর, একজন নথিভুক্ত কৃষক তাঁর জেলার যেকোনও ক্রয়কেন্দ্র থেকে বুকিং করতে পারবেন। খাদ্যদপ্তর এবারই প্রথম ভ্রাম্যমাণ গাড়িতে ক্রয়কেন্দ্র চালু করছে। বুকিং পাওয়া যাবে সেখানেও। কিছু কৃষক কোনও কারণে নির্দিষ্ট দিনে অপারগ হলে বিকল্প দিন পাবেন। ফের নতুন বুকিং পাবেন অবশ্য ‘মিস’ করা দিনের অন্তত ১০ দিন পর। দিন পরিবর্তন করারও সুযোগ থাকছে। সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট বুকিং দিনের অন্তত তিনদিন আগে তা জানাতে হবে।
বুকিং ছাড়া, সরাসরি ক্রয়কেন্দ্রে ধান নিয়ে গিয়ে বিক্রি করার সুযোগ সীমিত করা হয়েছে। দিনে মাত্র পাঁচটি কেসে সরাসরি ধান বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। সেটাও ইচ্ছামতো করা যাবে না। কোন কোন বিশেষ জরুরি কারণে এই অনুমতি মিলবে তাও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। তার জন্য জনপ্রতিনিধি বা সরকারি আধিকারিকদের সুপারিশপত্র থাকতে হবে। এমন সুপারিশের কারণগুলি হল—চিকিৎসা, ছেলেমেয়ের পড়াশোনা, বিবাহ প্রভৃতি।