কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
শংসাপত্র না থাকলে সমস্যা হচ্ছিল। তাই আয়োজক সংস্থার কাছে আবেদন করেছিলাম। ওঁরা শংসাপত্র দিয়েছেন। আমার কৃতজ্ঞতা জানানোর ভাষা নেই।
গত ২২ মে চন্দননগরের মেয়ে পিয়ালি ন্যূনতম অক্সিজেন নিয়ে এভারেস্টের চূড়ায় উঠেছিলেন। তার দু’দিন পরে তিনি লোৎসে শৃঙ্গে সফল আরোহণ করেন।
জুন মাসে তিনি বাড়ি ফেরেন। তিনি কেবলমাত্র এভারেস্ট জয়ের শংসাপত্র নিয়েই ফিরতে বাধ্য হন। আয়োজক সংস্থার কাছে অনেক টাকা বকেয়া থাকায় লোৎসে জয়ের শংসাপত্র দিতে অস্বীকার করেছিল তারা। পরবর্তী সময়ে ‘ক্রাউড ফান্ডিং’-এর মাধ্যমে টাকা পেয়ে তা দফায় দফায় মিটিয়েছেন পিয়ালিদেবী। যদিও ঋণের বোঝা এখনও পুরোপুরি ঘাড় থেকে নামেনি। এই খাতে এখনও কিছু বকেয়ার পাশাপাশি মানাসলু ও ধৌলাগিরি শৃঙ্গ জয়ের জন্য নেওয়া ৩৫ লক্ষ টাকা ঋণের বোঝা রয়েছে তাঁর।