পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
রিপোর্টে বলা হয়েছে, ২০২১-২২ অর্থবর্ষের শেষ তিন মাসে, অর্থাৎ গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ছোট শিল্পে মোট ঋণ প্রদান করা হয়েছে ৩.২৫ লক্ষ কোটি টাকার। তার আগের বছর ওই সময়ে, অর্থাৎ ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত ঋণের অঙ্ক ছিল ২.২৮ লক্ষ কোটি টাকা। এক্ষেত্রে বৃদ্ধির হার ৪৩ শতাংশ। রিপোর্ট বলছে, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে করোনার প্রথম ঢেউ ও লকডাউন পর্ব চলায়, সেবার শিল্পোৎপাদন মার খেয়েছিল। তখন ঋণের অঙ্ক ছিল ২১.০৮ লক্ষ কোটি টাকা। কিন্তু তার পরের অর্থবর্ষে করোনার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ঢেউ হানা দেয়। তবুও ঘুরে দাঁড়ানোর পথ খোঁজে ছোট শিল্প । হিসেব বলছে, সার্বিকভাবে গত অর্থবর্ষে ঋণের অঙ্ক দাঁড়ায় ২৩.১ লক্ষ কোটি টাকায়। বৃদ্ধির হার ছ’শতাংশ। আর্থিক কর্মকাণ্ড যে বাড়ছে, তা ঋণ নেওয়ার আগ্রহ থেকেই অনেকটা স্পষ্ট হচ্ছে, বলছে ট্রান্সইউনিয়ন সিবিল। তাদের বক্তব্য, গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত দেশে ১৬.৫ লক্ষ সংস্থা ঋণের জন্য আবেদন বা খোঁজখবর করেছে ব্যাঙ্ক বা অন্য কোনও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে। ঠিক এক বছর আগে সেই সংখ্যা ছিল ১৩.২ লক্ষ। অর্থাৎ ঋণের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে ২৫ শতাংশ বেশি ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প সংস্থার।
এদিকে ছোট শিল্পে ঋণ দেওয়াকে কেন্দ্র করে অনুৎপাদক সম্পদের অঙ্কও যে ব্যাঙ্ক ও অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলিতে বেড়েছে, সেই তথ্যও সামনে এসেছে। রিপোর্ট বলছে, ২০২০-২১ অর্থবর্ষের শেষ তিন মাসে ছোট শিল্পের ঋণ থেকে অনুৎপাদক সম্পদের পরিমাণ ছিল ২.৬২ লক্ষ কোটি টাকা। তা ২০২১-২২ অর্থবর্ষের শেষ তিন মাসে পৌঁছয় ২.৯৫ লক্ষ কোটি টাকায়।