পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিল্ডিং অ্যাজ লার্নিং এইড বা বালা প্রকল্পটির উদ্দেশ্য হল, স্কুল ভবনকেই শিক্ষার মাধ্যম করে তোলা। তার আওতায়, দেওয়াল, পাঁচিল ছাড়াও সিঁড়ি, দরজা, করিডর, ক্লাসরুম সবই আসতে পারে। যেমন-তেমনভাবে রাঙিয়ে দিলে হবে না, তার মধ্যে থাকতে হবে শেখার উপাদান। সমস্ত স্কুলকে ১৩ এবং ১৪ আগস্টের মধ্যে তা শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর জন্য প্রাথমিক স্কুলগুলি ৩ হাজার, উচ্চ প্রাথমিক স্কুল ৫ হাজার এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলগুলি ৭ হাজার টাকা খরচ করতে পারবে। স্কুলের কম্পোজিট গ্রান্ট থেকেই তা খরচ করতে হবে। পরবর্তীতে সেই টাকা স্কুলগুলির অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এই কাজের জন্য স্থানীয় শিল্পীদের পরামর্শ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। তবে, কাজটি করতে হবে শিক্ষক এবং ছাত্রছাত্রীদের নিয়েই। কারণ, পারিশ্রমিক দিয়ে শিল্পী বা কারিগর নিযুক্ত করে খরচে পোষাবে না। কাজ শেষ করে তার ছবি এবং ভিডিও তথ্য আকারে সর্বশিক্ষা মিশনের অফিসে এলে, তবেই মিলবে টাকা। বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনই এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছে। তবে, এত কম টাকায় এত দ্রুত কীভাবে কাজ শুরু করা যাবে, তা নিয়েও কেউ কেউ প্রশ্ন তুলছে।