কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী, এবারের স্কুল ইউনিফর্ম স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা তৈরি করেছেন। কিন্তু কীভাবে সেলাই করতে হবে, কাপড় কাটার পদ্ধতিই-বা কী, এসব নিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার পরই কাজের গতি আসে। সেকারণে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী জুন মাসে একটি করে সেট বাচ্চাদের হাতে তুলে দেওয়া যায়নি। কিন্তু রাজ্য চাইছে, যতটা কাজ হয়েছে, তার মধ্যে ইউনিফর্ম বণ্টনের কাজ শুরু করে দিতে। যেমন দক্ষিণ ২৪ পরগনায় আগামী ১২ আগস্ট এই কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
জেলাওয়াড়ি তথ্য বলছে, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং হাওড়ায় প্রথম সেট তৈরির কাজ শেষ। উত্তর দিনাজপুর এবং বীরভূমে তা একেবারে শেষ পর্যায়। ৯০ শতাংশের বেশি কাজ হয়ে গিয়েছে মালদহ, জলপাইগুড়ি ও হুগলির মতো জেলাগুলিতে। মূলত উদ্বেগে রেখেছে কলকাতা। একমাত্র এই জেলাতেই কাজ ৫০ শতাংশ পেরয়নি। পূর্ব মেদিনীপুর কিংবা পশ্চিম মেদিনীপুরও অনেকটা পিছিয়ে রয়েছে। সব মিলিয়ে ৮২ হাজার ৫৮৫টি স্কুলের ১ কোটি ১৭ লক্ষ ১০ হাজার ৪২২ জন পড়ুয়াকে প্রথম সেটের ইউনিফর্ম দেওয়া হবে। এখনও পর্যন্ত ৯৯ লক্ষ ৬৩ হাজার ২২৫টি সেট তৈরি হয়ে গিয়েছে। উল্লেখ্য, এখনও কয়েকটি বড় জেলায় দ্বিতীয় সেটের কাপড় ঢুকছে। সেই কাজ শেষ হতে আরও কিছুটা সময় লাগতে পারে।