পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেপ্তারের পর তাঁকে মন্ত্রিত্ব ও দলের পাঁচটি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। অনুব্রত বীরভূম জেলা সভাপতি পদে রয়েছেন। এছাড়াও দলের জাতীয় কর্মসমিতির সদস্য তিনি। প্রশ্ন উঠেছে, দলীয় পদ থেকে কি অপসারিত করা হবে তাঁকে? এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য বলেন, দলের শৃঙ্খলারক্ষা কমিটি রয়েছে। স্বয়ং নেত্রী সব বিষয়ে নজর রাখছেন। যথাসময়ে জানতে পারবেন। তবে বর্ষীয়ান সাংসদ সৌগত রায় বলেছেন, অনুব্রত দলের দক্ষ সংগঠক।
এদিন তৃণমূলের তরফে বলা হয়েছে, অনৈতিক কাজকর্ম বা দুর্নীতিকে দল প্রশ্রয় দেয় না। দুর্নীতিতে কারও নাম জড়ালে, সেটা সম্পূর্ণভাবে ব্যক্তিগত বিষয়। তার সঙ্গে দলকে জড়ানো অনুচিত। দলের বক্তব্য, বর্ডারের দায়িত্বে থাকে বিএসএফ। তাহলে গোরু পাচার হল কী করে? বিএসএফ, কাস্টমস ক্লিনচিট নয়। তাদের ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক। এদিকে, এপ্রসঙ্গে সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক মহম্মদ সেলিম বলেন, তৃণমূলের এই হেভিওয়েট নেতাকে গ্রেপ্তার করতে সিবিআই বাধ্য হওয়ায় বোঝা গেল যে, আইনের হাত সত্যিই লম্বা। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর কথায়, জেলায় জেলায় তৃণমূলের এমন মনসবদার রয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, সিবিআই তদন্ত আরও জোরদার হওয়া প্রয়োজন। বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ বলেন, রাখি পরার দিন হাতকড়াও পরতে হচ্ছে।