কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এসএআইপি চালু হওয়ার পর প্রাথমিকভাবে ১৫টি জেলায় সরকার জমি চিহ্নিত করে। সেখানে ৪৪টি সংস্থার তরফে শিল্প পার্ক গড়ার প্রস্তাব আসে। তার মধ্যে ১৩টি সংস্থাকে ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত ছাড়পত্র দিয়েছে রাজ্য। নীতিগতভাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে ১৭টি সংস্থাকে। যেসব সংস্থাকে চূড়ান্ত ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে, সেগুলির মধ্যে ফুলবাড়ি শিল্প পার্কে ২ কোটি টাকা ইনসেন্টিভ বাবদ মেটানো হয়েছে। সরকার নতুন করে যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে, তাতে সবক’টি জেলাতেই সরকারি জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। মোট ৩৪টি প্রকল্প হবে সেখানে। দপ্তরের কর্তারা বলেন, জমির ন্যূনতম দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। সেইমতো তার নিলাম হবে। যারা জমি কিনতে উৎসাহী হবে, তাদের এলাকা ঘুরিয়ে দেখানো হবে। তার জন্য অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে। যাদের নাম চূড়ান্ত হবে, তাদের প্রত্যেককেই আর্থিক সহায়তা দেবে রাজ্য। সরকারের আশা, নতুন প্রকল্পগুলিতেও আগের মতোই ভালো সাড়া পড়বে।
ফেডারেশন অব অ্যাসোসিয়েশন অব কটেজ অ্যান্ড স্মল ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি হিতাংশুকুমার গুহ বলেন, নতুন বিজ্ঞপ্তিতে বেশকিছু শর্ত রাখা হয়েছে, যেগুলি শিল্পবান্ধব। তাছাড়া রাজ্যের সর্বত্র জমি দিচ্ছে রাজ্য। ফলে ভালো সাড়া পাওয়া যাবে বলেই আমাদের আশা। আমাদের বক্তব্য, শিল্প পার্কগুলিতে এমনভাবে পরিকাঠামো গড়ে তোলা হোক, যাতে আগামী ৫০ বছরেও কোনও সমস্যা না-হয়। সুষ্ঠুভাবে পণ্য পরিবহণের দিকটি মাথায় রাখা হোক। রাস্তা সংলগ্ন শিল্প পার্ক গড়লে সবার সুবিধা। আশা করি, সরকার সেই দিকটি মাথায় রেখেছে।