কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রোটেকশন অব উওমেন ফ্রম ডোমেস্টিক ভায়লেন্স অ্যাক্ট এসেছে ২০০৫ সালে। ওই আইনের ২৩ নং ধারা অনুসরণে স্ত্রী নিজের ও সন্তানের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য চাইতে পারেন। সেই সূত্রে বিচারপতির অভিমত, আর্থিক সহায়তা দিতে অস্বীকার করলে, সেটি আর্থিক বঞ্চনা বলে গণ্য করা যেতেই পারে। আইনে গার্হস্থ্য হিংসার যে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, সেই অনুযায়ী স্বামী ও স্ত্রী এখনও একসঙ্গে বা আলাদা থাকছেন কি না, তা গৌণ। এমনকী, স্ত্রী যদি চাকরিও করেন, তাহলেও দেখতে হবে তাঁর আয় অভ্যস্ত জীবনধারার প্রেক্ষিতে মা-সন্তানের জন্য যথেষ্ট ও ধারাবাহিক কি না। উল্লেখ্য, পারিবারিক বিবাদের জেরে স্বামী মহম্মদ শফিক মল্লিক তাঁর স্ত্রীকে তালাক দেন। সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে স্ত্রী নিম্ন আদালতে মামলা করেন। পাশাপাশি আলাদা থাকাকালীন আর্থিক বঞ্চনার জন্য গার্হস্থ্য হিংসার অভিযোগও আনেন তিনি। তবে নিম্ন আদালত তাতে স্থগিতাদেশ দেয়নি। পরে স্বামী শফিক হাইকোর্টে বিবাহ বিচ্ছেদ বহাল থাকার যুক্তি দেখিয়ে আর্থিক বঞ্চনার অভিযোগ খারিজ করার আবেদন জানান হাইকোর্টে। সেই মামলার জেরেই উচ্চ আদালত ওই রায় দিয়েছে।