পেশাদারি ও ব্যবসায়িক কর্মোন্নতি ও ধনাগম যোগ। শারীরিক সমস্যায় মানসিক অশান্তিভোগ। আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
কর্ণের এই লড়াইটা এতটা সহজ ছিল না। বাবা বিকাশ বাগ রামপুর বাজারে মাছ বিক্রি করে কোনওরকমে সংসার চালান। অভাবের সংসারেই বেড়ে ওঠা কর্ণের। স্থানীয় আসন্ডা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রথম প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় সে। পরবর্তী সময়ে সে জেলা স্তর পেরিয়ে রাজ্যস্তরে পৌঁছে যায়। এখন অ্যাথলিট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লড়াই চালাচ্ছে এই যুবক।
তারকেশ্বরে রাজদীপ কারকের কাছেই চলছে তার অনুশীলন। এবছরই কর্ণ আসন্ডা আদর্শ শিক্ষা সদন থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছে। কর্ণ জানিয়েছে, ‘ছোট থেকেই খেলাধুলোর প্রতি আকর্ষণ ছিল। টাকার অভাবে ভালো জুতো ও প্র্যাকটিসের সরঞ্জাম কিনতে না পারলেও স্যরদের কথামতো কঠোর অনুশীলন করে গিয়েছি। জুন মাসে গুজরাতে ফেডারেশন কাপে ৪০০ মিটার হার্ডলসে অংশ নেওয়ার ইচ্ছা আছে। তবে খরচ জোগাড় করাই এখন সমস্যা।’ তবে থমকে দাঁড়াতে চায় না কর্ণ। তার লক্ষ্য ওলিম্পিকস।