বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
তৃণমূলের কৃষ্ণনগর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি জয়ন্ত সাহা বলেন, প্রধানমন্ত্রী মুখে ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বলছেন। আর কাজের ক্ষেত্রে উল্টোটা করছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ বিভিন্ন সংস্থাকে তিনি বেসরকারিকরণ করছেন। দেশীয় সম্পত্তি তিনি বিক্রি করছেন। বিএসএনএলের জেলার সদর দপ্তরও আজ ভাড়া দিতে হচ্ছে। এর থেকে লজ্জার কিছু হতে পারে না।
বিজেপির নদীয়া উত্তর সাংগঠনিক জেলার আহ্বায়ক সন্দীপ মজুমদার বলেন, প্রশাসন কী সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা আমাদের জানা নেই। বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখছি।
বিএসএনএলকে বাঁচাতে মোদি সরকার উদাসীন বলে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। কর্মীরা অবসর নিলে সেই জায়গায় নিয়োগ করা হছে না। ফলে কর্মী সংখ্যা তলানিতে এসে ঠেকেছে। কর্মী সঙ্কটের কারণে পরিষেবা স্বাভাবিক রাখা কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। এমনকী বিএসএনএলের চারতলা ওই অফিসের বিদ্যুৎ খরচ জোগাড় করাটাও দপ্তরের কাছে দুষ্কর হয়ে উঠেছে। তাই সংস্থার জেলার সদর দপ্তরটি ভাড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএসএনএলের নদীয়া জেলার অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার দীপঙ্কর বিশ্বাস বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ ওই ভবন ভাড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কর্মী সঙ্কটের কারণে পরিষেবা স্বাভাবিক রাখতে যে সমস্যা হচ্ছে, তা আমরা আগেই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। দপ্তর পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করছে। -নিজস্ব চিত্র