বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েও তৃণমূলের যোগ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে ডাকসাইটে এই রাজনীতিকের বিরুদ্ধে। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সংবিধানের দশম তফসিল অনুসারে মুকুলের বিধায়ক পদ খারিজের আর্জি জানিয়ে অধ্যক্ষের কাছে আবেদন জানান। সেই আবেদনের ভিত্তিতে গত কয়েক মাস ধরে প্রায় একডজন শুনানি হয়েছে বিমানবাবুর ঘরে। দু’পক্ষের আইনজীবীরা কার্যত আদালতের মতো নানা ধরনের তথ্য ও মামলার উদাহরণ হাজির করে সওয়াল-জবাবে অংশ নেন। বুধবারও একদফা শুনানি চলে উভয় পক্ষের উপস্থিতিতে। এদিন মুকুলবাবুর আইনজীবীরা তাঁদের সওয়াল পর্ব শেষ করেছেন। বিরোধী দলনেতার আইনজীবীরা আর একদিন সময় চাওয়ায় অধ্যক্ষ ২৮ তারিখ চূড়ান্ত শুনানি হবে বলে এদিন ঠিক করেছেন। তারপর তিনি তাঁর বেশকিছু পাতার রায় তৈরি করবেন বলে ঠিক আছে।
অধ্যক্ষ পরে জানান, ওইদিন শুনানি পর্ব শেষ হওয়ার পর আমার রায়দানের পালা। সবকিছু দেখেশুনে আইন ও ন্যয়বিচারের পথেই আমি আমার সিদ্ধান্ত নেব এব্যাপারে। সুপ্রিম কোর্ট যে মনোভাব ব্যক্ত করেছে তা মাথায় রেখেই আমি পদক্ষেপ করব। যদিও বিজেপি পরিষদীয় দল সূত্রে এদিন বলা হয়েছে, অধ্যক্ষের সিদ্ধান্তের উপর তারা বিশেষ ভরসা করছে না। তাই তারা তাকিয়ে রয়েছে সুপ্রিম কোর্টের দিকে।