কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
দপ্তর সূত্রে খবর, চটকল শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরির বিষয়ে যে ত্রিপাক্ষিক চুক্তি বর্তমানে লাগু রয়েছে, তার মেয়াদ মার্চের গোড়ায় শেষ হবে। তার আগে যাতে নতুন চুক্তির বিষয়ে প্রস্তুতি শেষ করা যায়, সেজন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত শ্রম কমিশনার তীর্থঙ্কর সেনগুপ্তর নেতৃত্বে সেই বিশেষজ্ঞ কমিটিতে শাসক ও বিরোধী শিবিরের বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধিদের রাখা হয়েছে। রয়েছেন চটকল মালিকদের সংগঠন আইজেএমএ’র কর্তারাও। সোমবার কমিটি তাদের প্রথম বৈঠকে বসে। সেই বৈঠকেই সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলি সম্পর্কে নিরপেক্ষ ও বাস্তবসম্মত মতামত পেতে বেসরকারি এজেন্সিকে দিয়ে সমীক্ষা করানোর বিষয়ে সকলে একমত হন। প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে, ভারত সরকারের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে, এমন একটি সংস্থাকে এই কাজ দেওয়া হবে।
জানা গিয়েছে, নতুন চুক্তির ক্ষেত্রে সমীক্ষকদের কাছে প্রধান এবং অন্যতম বিচার্য বিষয় হবে শ্রমিকদের নয়া মজুরি কাঠামো নির্ধারণ। চটকল মালিকরাও শ্রমিকদের মজুরি কিছুটা বাড়াতে বিশেষ আপত্তি করবেন না বলেই আভাস দিয়েছেন। তবে বর্তমানে কাঁচাপাটের জোগানের অভাবে তাঁদের উৎপাদন ধাক্কা খাওয়ায় এই বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিতে পারে বলেও আশঙ্কা আছে। এছাড়া শ্রমিকদের বিভাগীয় বিন্যাস এবং কর্মস্থলে স্বাস্থ্য সহ অন্যান্য সামাজিক সুরক্ষার সুবিধাগুলি সম্পর্কেও সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে মত জানাবে তারা।