‘মোদির গ্যারান্টি’। প্রত্যেক ভোটে নরেন্দ্র মোদির একটা ক্যাচলাইন থাকে। এবার ক্যাচলাইন গ্যারান্টির। আর এই ‘স্লোগান’ই যে পাল্টা অস্ত্র হতে পারে, তার প্রমাণ বারবার দিচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার দুই দিনাজপুরের সভাও তার ব্যতিক্রম হল না।
অবশেষে স্বস্তির খবর দিল আবহাওয়া দপ্তর। আজ, রবিবার থেকে আগামী কয়েকদিন রাজ্যজুড়ে ঝড়-বৃষ্টির বিশেষ পূর্বাভাস জারি করেছে তারা। উত্তর বাংলাদেশের উপর তৈরি হওয়া ঘূর্ণাবর্ত ও বঙ্গোপসাগর থেকে বেশি মাত্রায় জলীয় বাষ্প ঢোকার কারণেই আবহাওয়ার এই পরিবর্তন।
আজ, রবিবার থেকে শুরু হচ্ছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জঙ্গলমহল সফর। লোকসভা ভোটের প্রচারে প্রথম দফায় উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলায় সভা, রোড শো করেছেন তৃণমূল নেত্রী। এবার তিনি পা রাখতে চলেছেন দক্ষিণবঙ্গের জঙ্গলমহলে।
বিশ্ববিদ্যালয় তথা শিক্ষা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে উপাচার্য এবং অধ্যাপকদের বেতন দিন রাজ্যপাল। একটি টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শনিবর এই দাবি করেছেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
রাজ্যে প্রথম দফায় সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে অনিশ্চয়তা কাটার মুখে। আগামী সপ্তাহেই রাজ্যে আসছে আরও ১০০ কোম্পানি বাহিনী। আর সেই বাহিনী দিয়েই সমস্ত বুথের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে বলে সূত্রের খবর।
ফের বিজেপির মন্ত্রী ও সাংসদদের ভূমিকা নিয়ে সরব মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কোচবিহার, জলপাইগুড়ির পর শনিবার দুই দিনাজপুরের সভা থেকে জনগণের উদ্দেশ্যে তাঁর প্রশ্ন, স্থানীয় সাংসদরা আপনাদের জন্য কোন কাজটা করেছেন।
বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, বহরমপুর: করোনার সংক্রমণ বাড়ায় পাঁচ রাজ্যে নির্বাচন ঘোষণা ঠিক হয়নি। কমিশন ভুল সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একথা বললেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। পাশাপাশি রাজ্য নির্বাচন কমিশনকে ‘দন্তবিহীন বাঘ’ বলে কটাক্ষ করেন তিনি। মঙ্গলবার বহরমপুরে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, এই পাঁচ রাজ্যে নির্বাচন হওয়া উচিত নয়। এই পরিস্থিতিতে বাংলাতেও ভোট করা উচিত নয়। পুরসভা ভোট কয়েক বছর ধরে বকেয়া। দিদির কথা অমান্য করার ক্ষমতা কমিশনের আছে কি? দিদি চাইছেন ভোট, তাই ভোট হবে। এখানকার কমিশন দন্তবিহীন বাঘ। দিদি যা বলছেন তাই শুনছে। একদিকে সংক্রমণ, অন্যদিকে নির্বাচন। মানুষ আদৌ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে কিনা তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন তিনি।
গঙ্গাসাগর মেলা হওয়া নিয়ে এদিন অধীরবাবু বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকার চাইছে বলে মেলা হচ্ছে। সরকার না চাইলে মেলা হতো না। হাইকোর্টকে সামনে রেখে সরকার দেখাতে চাইছে, আদালত চেয়েছে বলে মেলা হচ্ছে। আমরা কিছু জানি না। কলকাতায় পয়সা দিলেই আরটিপিসিআর রিপোর্ট পাওয়া যায়। গঙ্গাসাগর মেলা যেন করোনা সংক্রমণের মেলা না হয়ে যায়।
গঙ্গাসাগর মেলা হওয়া নিয়ে এদিন অধীরবাবু বলেন, পশ্চিমবঙ্গ সরকার চাইছে বলে মেলা হচ্ছে। সরকার না চাইলে মেলা হতো না। হাইকোর্টকে সামনে রেখে সরকার দেখাতে চাইছে, আদালত চেয়েছে বলে মেলা হচ্ছে। আমরা কিছু জানি না। কলকাতায় পয়সা দিলেই আরটিপিসিআর রিপোর্ট পাওয়া যায়। গঙ্গাসাগর মেলা যেন করোনা সংক্রমণের মেলা না হয়ে যায়।
