গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন মন্ত্রী বলেন, প্রতি বছর কেন্দ্রীয়ভাবে ঝাড়গ্রামেই অনুষ্ঠান হয়। কিন্তু এবার এক জায়গায় এত সংখ্যক ভিড় করে অনুষ্ঠান করা সম্ভব নয়। তাই জেলাগুলিতে আলাদা আলাদাভাবে অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা করা হয়েছে। মন্ত্রী আরও জানান, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ১৭ জানুয়ারি থেকে ৩ দিন জেলাগুলিতে জঙ্গলমহল উৎসব হবে। পুরুলিয়া জেলার অনুষ্ঠান হবে বলরামপুর কলেজ ময়দানে। মন্ত্রী আরও জানান, কোভিড বিধি সম্পূর্ণভাবে মেনে জঙ্গলমহল উৎসব হবে। করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই অনুষ্ঠান মঞ্চেও সীমিত সংখ্যক লোক থাকবেন এবং প্রতিযোগীর সংখ্যাও কমানো হয়েছে। তিনি আরও জানান, পুরুলিয়া জেলার ৯টি ব্লক থেকে প্রতিযোগীদের আসার বিষয়টি ব্লক প্রশাসন দেখবে। প্রতিযোগীদের করোনা পরীক্ষা হবে কি না, সেবিষয়টি ব্লক ও জেলা প্রশাসন দেখছে। পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন মন্ত্রী ছাড়াও এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বাঘমুণ্ডির বিধায়ক সুশান্ত মাহাত, পুরুলিয়া জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ গুরুপদ টুডু, জেলাশাসক রাহুল মজুমদার সহ জেলা প্রশাসনের কর্তারা। এদিন বৈঠকের পর মন্ত্রী আরও বলেন, জঙ্গলমহল উৎসবের পাশাপাশি জেলার করোনা পরিস্থিতির বিষয়েও জেলা প্রশাসনের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা হয়েছে। পুরুলিয়া জেলাতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রয়েছে। জেলা প্রশাসনও সর্তক রয়েছে। একই সঙ্গে জেলাজুড়ে সাধারণ মানুষকে সচেতন করার কাজও চলছে বলে জানান মন্ত্রী।