বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
হকার নিয়ন্ত্রণে রাজ্য যে আইন করেছে, তা অনুযায়ী টাউন ভেন্ডিং কমিটি গঠন করার কথা। ২০১৮ সালের জুন মাসে আইনটি রাজ্য মন্ত্রিসভার অনুমোদন পেয়েছিল। কেন্দ্রীয় সরকারের ‘স্ট্রিট ভেন্ডরস প্রোটেকশন অব লাইভলিহুড অ্যান্ড রেগুলেশন অব স্ট্রিট ভেন্ডিং অ্যাক্ট, ২০১৪’ অনুসরণে রাজ্য মন্ত্রিসভা ওই পদক্ষেপ করে। বিধি অনুযায়ী আইনটি বাস্তবে কার্যকর করবে টাউন ভেন্ডিং কমিটি। কোন এলাকায়, কোথায় কোথায় ভেন্ডিং জোন বা বাজার বসবে, সেখানে কতজন হকার বসতে পারবেন, তা ঠিক করে দেবে এই কমিটি। আইন অনুযায়ী কোনও একটি এলাকার মোট জনসংখ্যার আড়াই শতাংশ হকার বসতে পারবেন সংশ্লিষ্ট ভেন্ডিং জোনে। মামলাকারী অক্ষয় সারেঙ্গির আইনজীবী শ্রীকান্ত দত্ত অভিযোগ করেন, ২০১৭ সালে আইনটি কার্যকর করার জন্য হাইকোর্ট রাজ্যকে ১২ সপ্তাহ সময় দিয়েছিল। পরে আরও চার সপ্তাহ সময় দেওয়া হয়। কিন্তু সেসব যে কিছুই হয়নি এখনও, তা ওয়াকিবহাল মানুষ ভালোই জানে।