বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
বাম্পার ফলনের জন্য এবার হিমঘরে প্রচুর পরিমাণে আলু রাখা হয়েছিল। মোট মজুতের পরিমাণ ছিল প্রায় ৭২ লক্ষ টন। এত বেশি পরিমাণে আলু মজুত থাকা সত্ত্বেও পুজোর পর খুচরো বাজারে দামের ঊর্ধ্বগতি দেখা দেওয়ার পর সরকার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ভিন রাজ্যে আলু পাঠানোর জন্য যে পরিবহণ ভর্তুকি দেওয়া সেপ্টেম্বর থেকে চালু করা হয়েছিল তা নভেম্বর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এই ভর্তুকি ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত চালানো হবে বলে আগে জানানো হয়েছিল। এর পাশাপাশি কৃষি বিপণন দপ্তর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দেয়, হিমঘর খোলা রাখার সময়সীমা ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত থাকছে। এই দুটি ব্যবস্থা নেওয়ার পর আলুর দাম কমতে শুরু করে। সাধারণ জ্যোতি আলুর দাম কেজিতে ২২ টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছিল। ওই দাম ১৬-১৭ টাকায় নেমে এসেছে।
কিন্তু নভেম্বরের শেষদিকে গিয়ে দেখা যাচ্ছে, প্রচুর পরিমাণ আলু মজুত রয়েছে। বৃষ্টি হওয়ার কারণে এবার নতুন আলুর চাষ হতে দেরি হয়েছে। ভিন রাজ্যের নতুন আলু এখনও বাজারে আসেনি বললেই চলে। ফলে হিমঘরে মজুত আলু দিয়েই ডিসেম্বর মাসে বাজারের চাহিদা মেটাতে হবে। আলু হিমঘর থেকে বাইরে বের করে দিলে তা নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই পরিস্থিতিতে সরকারের শীর্ষস্তর থেকে হিমঘরে আলু রাখার সময় বাড়ানোর জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে কৃষি বিপণন দপ্তরকে। -ফাইল চিত্র