ঘূর্ণিঝড়ের পূর্বাভাসে আজ, রবিবার থেকেই হলুদ সতর্কতা জারি হচ্ছে দীঘা উপকূলে। শনিবার সকাল থেকেই জেলা পুলিস ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপকূল এলাকার পাশাপাশি হলদিয়া, সুতাহাটা, নন্দীগ্রাম, মহিষাদল সহ বিভিন্ন জায়গায় মাইকিং করা হয়। দু’টি ঘূর্ণাবর্ত সৃষ্টি হয়েছে বঙ্গোপসাগরে।
হুঙ্কার, হুমকি আর হাজারো ‘খোয়াব’-এ সাজানো গেরুয়া চিত্রনাট্য পুরো ফ্লপ। পদ্ম শিবিরের ‘আব কি বার’ স্বপ্ন চুরমার করে নিজের মেয়েকেই চেয়েছে বাংলা। নবান্নের ১৪ তলায় তৃতীয়বারের জন্য পৌঁছে গিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঘরের মেয়ের হাতে আরও পাঁচ বছর নিশ্চিন্তে বাংলার শাসনভার ছাড়ার অঙ্গীকার আগেই করেছে হিন্দু, মুসলিম, শিখ, জৈন সম্প্রদায়ের মানুষের বাসস্থান, ‘মিনি ভারতবর্ষ’ ভবানীপুর।
‘আসল কংগ্রেস’ হিসেবে নিজেদেরকে দাবি করল তৃণমূল। সেইসঙ্গে বিজেপি বিরোধী লড়াইয়ে কংগ্রেস ব্যর্থ, তাও স্পষ্টভাবে দলের তরফে জানিয়ে দেওয়া হল। শনিবার দলের প্রভাতী মুখপত্র ‘জাগো বাংলা’য় এহেন অবস্থান জানানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই, ভাবানীপুরে নির্বাচনী সভা মঞ্চ থেকে সেই অবস্থানকে ‘ছাড়পত্র’ দিয়েছেন খোদ তৃণমূল সুপ্রিমো।
ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সিভিল সার্ভিস(মেন) পরীক্ষায় দেশে ৭৯তম স্থান দখল করে তাক লাগালেন ঝাড়গ্রাম শহরের ১৪নম্বর ওয়ার্ডের রঘুনাথপুরের বাসিন্দা শুভঙ্কর বালা।
বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত হচ্ছে নিম্নচাপ। তার জেরে আগামী সপ্তাহে ফের দুর্যোগের পূর্বাভাস দিল আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর। আগামী মঙ্গল ও বুধবার কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে ভারী থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার সাংবাদিক বৈঠকে এ কথা জানিয়েছেন আলিপুরের আবহাওয়া দপ্তরের অধিকর্তা গণেশ দাস। উপকূলীয় জেলাগুলিতে জারি হয়েছে বিশেষ সতর্কতা।
সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
সংবাদদাতা, রায়গঞ্জ: ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর দুর্গা প্রতিমা বানিয়ে গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নিজের নাম তোলার জন্য উদগ্রীব হয়ে পড়েছেন রায়গঞ্জের বীরনগরের বাসিন্দা মানস রায়। দেশলাইয়ের কাঠিকে কাঠামো বানিয়ে এর আগেও মানসবাবু অতি সূক্ষ্ম কারুকাজের মাধ্যমে দশভুজার মূর্তি বানিয়ে পাড়া-প্রতিবেশী ও শহরবাসীর মন জয় করলেও তিনি এখন চান তাঁর নাম উজ্জ্বল হয়ে লেখা থাকুক বিশ্বরেকর্ডের পাতায়। বিগত কয়েক বছরে মানসবাবু ৬ মিলিমিটার, ৫ মিলিমিটার, ৪ মিলিমিটার এবং ৩ মিলিমিটার উচ্চতা বিশিষ্ট দুর্গা প্রতিমা বানিয়েছিলেন। এবার তাঁর দশভুজার উচ্চতা মাত্র ২ মিলিমিটার। পুজোর আগে দিনরাত এক করে এই অত্যাশ্চর্য কাজ করে ফেলেছেন মানসবাবু। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র এই মূর্তি খালি চোখে গোচর হয় না সাধারণ মানুষের। তাই পরিষ্কার করে এই মূর্তি দেখতে প্রয়োজন আতস কাচ। সেই কাচে চোখ রাখলেই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে মা দুর্গা বধ করছেন মহিষাসুরকে। সঙ্গে রয়েছে বাহন সিংহ। এছাড়াও মা দুর্গার পরিবারের সকল সদস্যকেই তিনি নিপুণতার সাথে ফুটিয়ে তুলেছেন। লক্ষ্মী, গণেশ, কার্তিক, সরস্বতী সকলকে যেন আপন মনের মাধুরী মিশিয়ে এক অনন্য মাত্রা দিয়েছেন। যা দেখে সত্যিই মোহিত হয়ে পড়ছেন সকলে। মানসবাবুর পাড়া প্রতিবেশীরা বলেন, শিল্পকলার প্রতি তাঁর এই ঝোঁক কারোরই অজানা নয়। জেলার করণদিঘি ব্লকের বাজার এলাকায় তিনি একটি চশমার দোকান চালান। দোকানদারি করার পাশাপাশি তিনি সর্বদা ব্যস্ত থাকেন শিল্পকর্ম তৈরিতে। আত্মভোলা এই শিল্পী মানুষটির নাম সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ুক এটাই চাইছি আমরা। মানসবাবু বলেন, বিগত দিনে আমি গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে আবেদন করেছিলাম। কিন্তু অনেক কাগজপত্র নিজের গাফিলতিতেই পাঠাতে পারিনি। এবার আমি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে সেই শর্ত পূরণে সক্ষম হব সেই আশা রাখছি।
