বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা অভিষেককে নোটিস পাঠিয়ে টানা জেরা করেছে। সেই প্রসঙ্গ তুলে তিনি বলেন, বিজেপির দুই ভাই হল ইডি ও সিবিআই। আমাকে পাঁচশো বার ডাকলেও মেরুদণ্ড বিক্রি করব না। বাংলার মানুষের আশীর্বাদ নিয়ে বিজেপিকে দিল্লিছাড়া করব। এজেন্সিগুলিকে কাজে লাগিয়ে বাংলা দখলের চেষ্টা করা হয়েছিল। বাংলার মানুষ জবাব দিয়েছেন। এদিন জঙ্গিপুরের এমডিআই মাঠের সভায় ফরাক্কার পাঁচবারের বিধায়ক মইনুল হক কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন। তাঁর সঙ্গে ওই বিধানসভা কেন্দ্রের কংগ্রেসের প্রথম সারির অধিকাংশ নেতা যোগদান করেছেন। অভিষেক কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বলেন, বিজেপির সঙ্গে ওদের আঁতাত রয়েছে। তাই রেল, সেইল বিক্রি হয়ে গেলেও পার্লামেন্টে প্রতিবাদ হয় না। অধীর চৌধুরী এখন দিল্লিতে পড়ে থাকছেন। বিজেপির সঙ্গে গোপন বোঝাপড়া রয়েছে। সিপিএম এবং কংগ্রেসকে ভোট দেওয়া মানে বিজেপির হাত শক্তিশালী করা। তিনি বলেন, এবার বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রেও আমরা তিন লক্ষ ভোটে জিতব। বিজেপির বিরুদ্ধে একমাত্র তৃণমূলই লড়ছে। বিজেপিকে না সরালে দেশ বাঁচবে না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদের জব্দ করতে পারে। তিন মাসের মধ্যে কী হয় তা দেখতে থাকুন। তিনি বলেন, যোগীকে মা উড়ালপুরের ছবি চুরি করে বিজ্ঞাপন দিতে হচ্ছে। এই সব দু’নম্বরিকে সরাতে হবে। এরাজ্যে গণতান্ত্রিকভাবে বিজেপির মাজা ভেঙে গিয়েছে। যারা বলেছিল, এই করব সেই করব, তাদের এখন টিকি দেখা যায় না। উন্নয়নের প্রতিযোগিতা হলে বিজেপি ১০-০ গোলে হারবে। এদিন স্বাস্থ্যবিধি মেনে অল্প সংখ্যক কর্মী-সমর্থক নিয়ে সভা হয়। - নিজস্ব চিত্র