পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
২০২০ সালের মে মাসে উম-পুন বয়ে গিয়েছে এরাজ্যের উপর দিয়ে। মামলাকারীর বয়ান অনুযায়ী, ওই বছরের নভেম্বর মাসে উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক ও অসামরিক প্রতিরক্ষা দপ্তর প্রায় ২ কোটি টাকার ত্রাণ পাঠায় ঘোড়ারাস কুলিগ্রাম পঞ্চায়েতে। তার মধ্যে শিশুখাদ্য থেকে শুরু করে ত্রিপল, হারিকেন ইত্যাদি জিনিস ছিল। কিন্তু, ওই ত্রাণসামগ্রী দুর্গত মানুষদের মধ্যে বিলি করা হয়নি। খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, প্রভাবশালীদের পাঁচটি গুদামে সেগুলি মজুত রয়েছে। গত ২ জুন গভীর রাতে দু’টি মিনি ট্রাকে করে ওই ত্রাণসামগ্রী পাচারের চেষ্টা চালানো হলে গ্রামবাসীরাই তা ধরে ফেলে। মাটিয়া থানাকে জানালে পুলিস এফআইআর করে। দু’দিন পর এমন আরও দু’টি গাড়ি ধরা পড়ে। ফের এফআইআর করা হয়।
অভিযোগ, এই ঘটনায় বিডিও, জেলা পরিষদের সভাধিপতি সহ স্থানীয় পঞ্চায়েতের যোগসাজস আছে। অভিযোগ গুরুতর হওয়ায় হাইকোর্ট পুলিসি রিপোর্ট তলব করেছিল। কিন্তু, তা দেখে বেঞ্চ এদিন বলেছে, চোখে ধুলো দিতেই এই রিপোর্ট তৈরি করা হয়েছে। ওই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পর দুর্গতদের কাছে দ্রুত ত্রাণ পৌঁছে দেওয়াটাই কর্তব্য। তার পরিবর্তে যা হয়েছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে পুলিস সত্যিই কী করেছে, তা জানা দরকার।