বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন ভবানীভবনে হাজির হওয়া বাকিরা হলেন, ঘোলপুকুরিয়া বুথের পঞ্চায়েত সদস্য প্রদীপ প্রধান, ওই বুথের তৃণমূল সভাপতি দীপক মণ্ডল, স্থানীয় দুই তৃণমূল কর্মী অশোক দাস ও শ্রীদাম আচার্য, বিরুলিয়া অঞ্চল যুব তৃণমূল সভাপতি মনোরঞ্জন মাইতি এবং ঘোলপুকুরিয়া এলাকার সিভিক ভলান্টিয়ার শরদিন্দু দাস। বিজেপি নেতা বাসুদেববাবুর বাড়ি বিরুলিয়া বাজারে। এদিন সকালে ওই দুই বিজেপি কর্মী ভবানীভবনে পৌঁছে যান। তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখেন বিজেপির জেলা সহ সভাপতি প্রলয় পাল। প্রলয়বাবু বলেন, সিআইডির খেয়েদেয়ে কোনও কাজ নেই। একটা মিথ্যা ঘটনা নিয়ে পড়ে রয়েছে। আমাদের দু’জনকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। দু’জনেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ভবানীভবনে পৌঁছে গিয়েছেন।
এর আগে গত ১৩সেপ্টেম্বর ভবানীভবনে পাঁচ তৃণমূল নেতা-কর্মীকে তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিআইডি। তার আগে ৯তারিখ সিআইডি বিরুলিয়ায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন সেরে নন্দীগ্রাম থানায় তৃণমূলের নন্দীগ্রাম-২ ব্লক সভাপতি সহ মোট পাঁচজনকে জেরা করেছিলেন তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। তাঁরা সকলেই প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন।
গত ৩১আগস্ট ও ৯সেপ্টেম্বর অল্পদিনের ব্যবধানে দু’বার সিআইডি অফিসাররা বিরুলিয়ায় আসেন। সেখানে ফিতে ফেলে মাপজোখ করার পাশাপাশি নানা কোণ থেকে ছবি সংগ্রহ করে ফিরে যান। বিরুলিয়ার ঘটনার তদন্তে সক্রিয় হয়েছে সিআইডি। সেজন্য ধারাবাহিকভাবে স্থানীয় রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী থেকে দোকানদার, সিভিক ভলান্টিয়ার, এমনকী ভিলেজ পুলিসদেরও জেরা করে বয়ান নথিভুক্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান তথা তৃণমূল নেতা সুকেশবাবু বলেন, ১০মার্চ আমি ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা দূরে ছিলাম। সিআইডির সঙ্গে সহযোগিতা করা আমাদের দায়িত্ব। সেজন্য সকালেই ভবানীভবনে আমরা পৌঁছে গিয়েছিলাম।