পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
রেশন কার্ড-আধার সংযোগের কাজের সঙ্গেই মৃত রেশন কার্ড গ্রাহকদের চিহ্নিত করে বের করারও নির্দেশ দিয়েছিল খাদ্যদপ্তর। তবে একেবারে সঠিক এবং উপযুক্ত নথি হাতে পাওয়ার পরই নাম বাদ দিতে পারবেন আধিকারিকরা, এমন বার্তাও দেওয়া হয়। তাই অতি সতর্কতার সঙ্গে এই কাজ শুরু হয়। জেলার ১৩৫০ এর বেশি রেশন দোকানের রেজিস্টার থেকে নেওয়া তথ্য অনুযায়ী ক্যানিং মহকুমা (প্রায় ১১ হাজার) এলাকায় সব থেকে বেশি মৃত গ্রাহকের নাম বাদ যেতে চলেছে। তারপরই ডায়মন্ডহারবার (১০ হাজারের সামান্য বেশি) রয়েছে। বারুইপুর এবং জয়নগর মজিলপুর পুরসভা এলাকায় বাতিল হবে, এমন কার্ডের সংখ্যা ১০০র নীচে। ১৪টি এমন ব্লক আছে, যেখানে এক হাজারের বেশি এমন নাম বাদ দিতে হবে। জেলার মধ্যে শীর্ষে রয়েছে বাসন্তী।
জেলা সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি মৃত রেশন কার্ড গ্রাহকের নাম তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে শুধু কাকদ্বীপ মহকুমায় সাত হাজারের বেশি নাম বাদ দেওয়ার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। তবে এখনও কিছু গ্রাম পঞ্চায়েত এবং রেশন দোকান থেকে এই সংক্রান্ত তথ্য আসা বাকি আছে।
জেলার এক আধিকারিক বলেন, যাঁদের নাম বাদ যাচ্ছে, তাঁদের পরিবারের থেকে ডেড সার্টিফিকেট সংগ্রহ করা হচ্ছে। একটি নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করতে বলা হয়েছে। এসবের পরই তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে নাম। তবে এখনও যেসব নাম বাদ দেওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে, সেগুলির উপযুক্ত নথি পাওয়ার অপেক্ষা করতে হচ্ছে, পরে যাতে কেউ প্রশ্ন না তুলতে পারে। তবে এই নাম বাদ দেওয়ার প্রক্রিয়া প্রতিনিয়ত করা হলে, এই সংখ্যা আরও কম হতো বলেই মনে করছেন জেলার কর্তারা।