পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কালিম্পংয়ের জেলাশাসক আর বিমলা বলেন, বিভিন্ন জায়গায় ধস সরিয়ে যোগাযোগ ব্যবস্থা স্বাভাবিক করা হয়েছে। ধসে নতুন করে আরও কিছু পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে সাহায্য করা হচ্ছে। আর সেভক-রংপো রেলপথের কাজে নিযুক্ত নিখোঁজ তিন ঠিকা শ্রমিকের হদিশ মেলেনি বলে জানান তিনি।
প্রবল বৃষ্টির জন্য বৃহস্পতিবার রাতে সেভক-রংপো রেলপথের কাজ থামিয়ে ক্যাম্পে চলে আসেন সাত শ্রমিক। সেসময়ই হঠাৎ বড় ধস নামায় সেই ক্যাম্প চাপা পড়ে যায়। এই ধসে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়। দু’জন গুরুতর জখম অবস্থায় চিকিৎসাধীন। ঘটনার পর থেকে তল্লাশি শুরু হলেও ওই নিখোঁজ তিন শ্রমিকের কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ধস সরিয়ে খোঁজ চলার পাশাপাশি তিস্তাতেও তল্লাশি শুরু হয়েছে। কিন্তু বৃষ্টি না কমায় উদ্ধার কাজে বিঘ্ন ঘটছে।