বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, বিষমদ‑কাণ্ডে উস্তি থানার অধীনে থাকা মামলায় ২০১৮ সালে ২৮ সেপ্টেম্বর খোড়া বাদশা সহ চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছিল। তবে আদালত ওই মামলায় একমাত্র ওই অপরাধীকে আমৃত্যু যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত করে। এদিন দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর কোর্ট থেকে লকআপে নিয়ে যাওয়ার পথে বিষমদ‑কাণ্ডের এই পাণ্ডা বলে, আমি পরিস্থিতির শিকার।
মামলার বিশেষ সরকারি আইনজীবী শান্তনু দত্ত জানান, ২০১১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার, উস্তি ও মগরাহাটে ওই বিষমদ কাণ্ডে প্রায় দেড় শতাধিক মানুষ মারা গিয়েছিলেন। পাশাপাশি ওই ঘটনায় শতাধিক মানুষ অসুস্থ হয়েছিল। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যজুড়ে ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায়। পরবর্তী সময় মামলার তদন্তভার গ্রহণ করে সিআইডি। তিনটি পৃথক মামলা দায়ের করা হয়। পরে সেই মামলার তদন্ত শেষ করে ধৃতদের বিরুদ্ধে কোর্টে চার্জশিট পেশ করা হয়। তার মধ্যে একটি মামলায় অভিযুক্তরা বেকসুর খালাস পায়। সরকারি আইনজীবী জানান, বাকি দু’টি মামলা, অর্থাৎ উস্তি ও মগরাহাটের মামলা দু’টি পরবর্তী সময় বিচারের জন্য আসে আলিপুর জজ কোর্টে। মগরাহাটের মামলায় আদালতে সাক্ষী দেন মোট ৬৪ জন। তবে সিআইডি’র তদন্ত করা এই মামলায় এদিন সাত অভিযুক্ত বেকসুর খালাস পাওয়ায় তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে শোরগোল পড়েছে। -নিজস্ব চিত্র