বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
দপ্তর সূত্রের খবর, ১০ হাজারের বেশি মানুষের মধ্যে হওয়া সেন্টিনাল সার্ভেতে ৪২৭৬ জন নিজেদের টিকাকরণ সংক্রান্ত তথ্য সমীক্ষাকারীদের জানিয়েছিলেন। দেখা গিয়েছিল, এই ৪২৭৬ জনের মধ্যে টিকা নেননি বলে জানান ৩৬৫৩ জন। আর টিকা নিয়েছিলেন ৬২৩ জন। টিকা না নেওয়া এই ৩৬৫৩ জনের মধ্যে কোভিড হয়েছিল ৪৩ জনের। অন্যদিকে টিকা নেওয়া ৬২২ জনের মধ্যে কোভিড হয়েছিল মাত্র একজনের। তুল্যমূল্য বিচার করে দেখা যায়, টিকা নিলে ৮৬.৪ শতাংশ প্রতিরোধী ক্ষমতার অধিকারী হচ্ছেন মানুষজন।
এদিন লোকসভায় প্রশ্নোত্তর পর্বে তৃণমূল সাংসদ মালা রায়ের প্রশ্নের উত্তরে ফের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ ভারতী প্রবীণ পাওয়ার বিভিন্ন ধরনের টিকা বণ্টন সংক্রান্ত রাজ্যওয়াড়ি তথ্য তুলে ধরেন। সেই তথ্য যথারীতি কেন্দ্রীয় সরকারের অস্বস্তি আরও বাড়াল। কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর তরফে পেশ করা তথ্য থেকে জানা যাচ্ছে, কেন্দ্রের কাছ থেকে কোভিশিল্ড ও কোভ্যাকসিন পাওয়ার ক্ষেত্রে দেশের প্রথম পাঁচটি রাজ্যের তিনটিই হল বিজেপি শাসিত। দুটি ক্ষেত্রে প্রথম স্থানে রয়েছে মহারাষ্ট্র। দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে যথাক্রমে ভাজপা শাসিত উত্তরপ্রদেশ ও গুজরাত। কেন্দ্রের তরফ থেকে কোভ্যাকসিন বণ্টনে বাংলা গোটা দেশে চতুর্থ স্থানে থাকলেও, কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে রয়েছে ষষ্ঠ স্থানে। কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে যথাক্রমে বিজেপি পরিচালিত কর্ণাটক ও কংগ্রেসশাসিত রাজস্থান। আর কোভ্যাকসিন পাওয়ার ক্ষেত্রে পঞ্চম স্থানে রয়েছে কর্ণাটক।