বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নবান্নের শীর্ষস্থানীয় অফিসাররা খতিয়ে দেখেছেন, বালি খাদান থেকে গত পাঁচ বছরে ১২৭৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে। কিন্তু সঠিক নজরদারির অভাবে রাজ্যের আয় সেভাবে হচ্ছে না। ঘুরপথে বিভিন্ন জায়গায় টাকা চলে যাচ্ছে। খনিজ সম্পদ নিলামের টাকা যাতে বেআইনিভাবে কেউ লুট করতে না পারে, তার জন্য এই পদক্ষেপ বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, এবার থেকে কোথাও কোনও বালি কিংবা কয়লা লুটের খবর পেলে যে কেউ অনলাইনের মাধ্যমে সরকারের কাছে অভিযোগ জানাতে পারবেন। স্থানীয় প্রাকৃতিক সম্পদ লুট একেবারেই বরদাস্ত করা হবে না বলে এদিন সাংবাদিক বৈঠকে স্পষ্ট হুঁশিয়ারি দেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বালি ও কয়লা নিয়ে নানা ধরনের অভিযোগ ওঠে। বালিচুরির অভিযোগ আকছার ঘটে। যা নিয়ে অনেক জলঘোলা হয়েছে। এদিন মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। কৃষিমন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বিষয়টি সম্পর্কে বলেন, বালির টোকেন আছে। যা দেখে ওভারলোডেড লরিগুলো পার পেয়ে যায়। তাকে সমর্থন জানান পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, বালির গাড়ির জন্য রাস্তা ভেঙে যাচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী জানিয়ে দেন যে, এ ব্যাপারে নীতি তৈরি করা হচ্ছে।