উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
উল্লেখ্য, হাইকোর্টের নির্দেশ অনুসরণে রাজ্যের লিগাল সার্ভিসেস অথরিটি(সালসা) ৩২৪৩টি এমন ঘটনার কথা জানালে বেঞ্চ কমিশনকে অভিযোগুলি খতিয়ে দেখতে নির্দেশ দেয়। অন্যদিকে সালসার সেই রিপোর্ট রাজ্যকে দেওয়া হয়নি এবং সেই কারণে ওই রিপোর্ট সম্পর্কে তারা কোনও বক্তব্য বেঞ্চের সামনে পেশ করতে পারেনি বলে সওয়াল করা হয়। এই প্রেক্ষাপটেই রাজ্য নির্দেশটি পুনর্বিচারের আবেদন করেছিল। রাজ্যের মানবাধিকার কমিশনে এমন হিংসার একটিও অভিযোগ নেই। অথচ, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনে পাঁচ শতাধিক অভিযোগ জমা পড়ায় বিস্ময় প্রকাশ করে বেঞ্চ বলেছে, এ কেমন করে সম্ভব! রাজ্যের বক্তব্যের বিরোধিতা করে কেন্দ্রীয় সরকারের আইনজীবী জানান, কমিশনকে কেবল রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। এর জন্য রাজ্য প্রশাসনে প্রভাব পড়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই।
তাও যদি আদালত তার দেওয়া নির্দেশ স্থগিত করে, তাহলে রাজ্যকে কার্যত উৎসাহিত করা হবে। রাজ্য এদিন দাবি করে, ভোট পরবর্তী হিংসা কোন ঘটনাকে বলা হবে, আগে তার সংজ্ঞা নির্ধারণ হওয়া দরকার। যেকোনও ঘটনাকে এর সঙ্গে জুড়ে দেওয়া যায় না। এদিকে এই বিষয়টি নিয়ে প্রথম মামলাকারী আইনজীবী অনিন্দ্য সুন্দর দাশ জানিয়েছেন, এদিনই সুপ্রিম কোর্টে ক্যাভিয়েট করা হচ্ছে।