কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে, মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন এলাকার তালিকায় শীর্ষে রয়েছে হাওড়া। তারপরেই স্থান উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার। কলকাতায় করোনা সংক্রমণ অনেক কমেছে। বাকি জেলাগুলিতেও যাতে তা দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আসে, সেদিকে বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। গত এপ্রিল-মে মাসে যেখানে সর্বাধিক ২০ হাজার করে দৈনিক আক্রান্ত হচ্ছিলেন, তা বর্তমানে কমে তিন হাজারের নীচে দাঁড়িয়েছে। ভোটের জন্য রাজ্যে করোনা বেড়ে গিয়েছিল বলে মনে করে অভিজ্ঞ মহল। এখনও পর্যন্ত রাজ্যে সবথেকে বেশি আক্রান্ত রয়েছেন উত্তর ২৪ পরগনায়। সংক্রমণ সর্বনিম্ন পুরুলিয়ায়, মাত্র ছ’জন। আক্রান্তের সংখ্যা কম থাকায় পুরুলিয়ার মতো সাতটি জেলায় মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন করা হয়নি। মাইক্রো কনটেইনমেন্ট জোন কোথায় হবে, তা জেলা প্রশাসনই ঠিক করছে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।
এদিকে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিবের পাঠানো চিঠিতে রাজ্যগুলিকে করোনা পরিস্থিতির উপর নিয়মিত নজরদারি চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং রাজ্যগুলিকে টিকাকরণের গতি বাড়ানোর নির্দেশও রয়েছে তাতে। বলা হয়েছে, ‘টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রিট’— এই নিয়ম মানার পাশাপাশি জোর দিতে হবে টিকাকরণে। মেনে চলতে হবে স্বাস্থ্য মন্ত্রকের গাইডলাইনও। দেশজুড়ে করোনা সংক্রমণ নিম্নমুখী হলেও সতর্কতায় কোনও ঢিলেমি না দিতে রাজ্যগুলির কাছে আবেদন জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব জানিয়েছেন, সংক্রমণ কমলেও নমুনা পরীক্ষা, করোনা আক্রান্তদের চিহ্নিতকরণ, চিকিৎসা এবং টিকাকরণে কোনওরকম গাফিলতি করা যাবে না। সংক্রমণের হার এবং সক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে কি না, সেদিকেও নজর দিতে হবে।