দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
তাঁদের একাংশের দাবি, ভোটের ফলাফল নিয়ে আলোচনা হলেই দিল্লির নেতাদের দিকে সরাসরি আঙুল উঠত। কারণ, তাঁরা ভোটের আগে গোটা বঙ্গ পার্টিটাকেই ‘হাইজ্যাক’ করে নিয়েছিল। ফলে এই ব্যর্থতার মুখোমুখি হতে না চেয়ে কৌশলে এহেন ফতোয়া জারি করেছেন ভিন রাজ্যের তথাকথিত ‘হাই প্রোফাইল’ নেতারা। এ প্রসঙ্গে দলের এক শীর্ষ রাজ্য নেতা বলেন, ভোটে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব ভুরি ভুরি ভূল সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। স্বভাতই বঙ্গ বিপর্যয়ের দায় অমিত শাহ সহ কেন্দ্রীয় নেতাদের নিতেই হবে। অনেকেই ভেবেছিলেন এদিনের বৈঠকে সেই সমস্ত বিষয়গুলি উত্থাপন করবেন। কিন্তু এভাবে ঘুরিয়ে কন্ঠরোধের নিদান জারি হবে, তা আগে থেকে আঁচ করতে পারিনি বলে মন্তব্য করেন ওই বিজেপি নেতা। এদিকে, এদিন বৈঠকে শিবপ্রকাশ, অরবিন্দ মেননরা ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া কী জানতে চান।
এরই মধ্যে দলের ‘প্রাক্তন’ সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি মুকুল রায়ের চিহ্ন পার্টি অফিস থেকে মুছে ফেলার প্রক্রিয়া শুরু করে দিল বিজেপি। হেস্টিংসের ৮০৩ নম্বর কেবিনে বসতেন সদ্য বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া মুকুল। সেই কেবিন বরাদ্দ হয়েছে অরবিন্দ মেনন এবং অমিত মালব্যের নামে। ৮০৩ নম্বর কেবিনে দু’টি ঘর ছিল। দরজার বাইরে দিল্লির ওই দুই নেতার নাম সেঁটে দেওয়া হয়েছে। এদিকে, বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা বাংলার পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়ের বিরুদ্ধে শহরজুড়ে একাধিক ফ্লেক্স পড়েছে। তৃণমূলের সঙ্গে আতাঁত করে দলকে ডোবানোর অভিযোগ করা হয়েছে এই প্রচার পর্বে। বিজেপির সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউ, হেস্টিং পার্টি অফিস, বিমানবন্দরে কয়েকটি জায়গায় এই ফ্লেক্স পড়েছে।