গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গতবার কৃষি বিপণন মন্ত্রী ছিলেন তপন দাশগুপ্ত। এবার তিনি মন্ত্রিসভায় স্থান পাচ্ছেন না। যদিও এ নিয়ে তাঁর বিন্দুমাত্র আফসোস নেই। তিনি বলেছেন, নেত্রী যে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটি সঠিক। আমি আজকে যা কিছু হয়েছি, সবটাই নেত্রীর জন্য। দিদির প্রতি আমার পূর্ণ আস্থা, ভরসা রয়েছে। পাশাপাশি এবার মন্ত্রিসভায় জায়গা পাচ্ছেন না অসীমা পাত্র। তাঁর বক্তব্য, দল যেভাবে বলবে, সেই মতো কাজ করব। মন্ত্রী হতে পারলাম না বলে কোনও দুঃখ নেই। নতুনরা আসবে, এটাই স্বাভাবিক।
আগের সরকারের কৃষিমন্ত্রী ছিলেন আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারের তালিকায় নাম নেই তাঁর। তিনি বলেছেন, যাঁদের মন্ত্রী করা হচ্ছে, সেই তালিকা দেখেছি। নতুন মন্ত্রিসভা খুব ভালো হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সিদ্ধান্ত কখনও ভুল হয় না। আমি দলের অনুগত সৈনিক। দলের নির্দেশ মতো কাজ করে যাব।
গত মন্ত্রিসভায় ছিলেন তাপস রায়, নির্মল মাঝি, গিয়াসউদ্দিন মোল্লা, মন্টুরাম পাখিরা, জাকির হোসেন। তাঁদের নামও নতুন মন্ত্রিসভার তালিকায় নেই। তবে জাকির হোসেনের বিধানসভা কেন্দ্রে এখনও নির্বাচন হয়নি। তাছাড়া সম্প্রতি এক দুর্ঘটনায় পায়ে গুরুতর আঘাত পান এই প্রাক্তন মন্ত্রী। গিয়াসউদ্দিন মোল্লার বক্তব্য, নেত্রী সব দিক বিচার বিশ্লেষণ করেই বিধায়কদের মধ্যে কাউকে কাউকে মন্ত্রিসভায় নিয়ে আসছেন। আমি সব সময় সুযোগ পাব, এমনটা আশা করা ভুল। নতুনদেরও সুযোগ দিতে হবে।