কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
আইনজীবী অনিন্দ্যসুন্দর দাসের দায়ের করা মামলায় আইনজীবী উদয়শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় দাবি করেন, নির্বাচনের পর রাজ্যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। করোনাকালে এই কঠিন অবস্থার মধ্যেও রাজনৈতিক হিংসা ভয়ঙ্করভাবে মাথাচাড়া দিয়েছে। যে পক্ষ পরাজিত হয়েছে, তাদের লোকজন মার খাচ্ছে, ঘর ছেড়ে পালাচ্ছে, চলছে অবাধ লুটতরাজ। একের পর এক খুন হচ্ছে। রাজ্যের প্রায় সব জায়গা থেকেই এমন খবর এলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ বা শান্তি ফেরাতে প্রশাসন বিশেষ কোনও ব্যবস্থা নিচ্ছে না। এমন সওয়ালের প্রেক্ষাপটে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে বলা হয়, ভোটের পর এমন হয়ে থাকে। নতুন সরকার তথা রাজ্য প্রশাসন নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেবে। সময়ের সঙ্গে পরিস্থিতিও স্বাভাবিক হবে।
মামলাকারীর দাবি, কর্তব্যে অবহেলার জন্য পুলিসের জবাবদিহি তলব করা হোক। কারণ, পুলিসের এমন ভূমিকা গণতন্ত্রের ক্ষতি করছে। যে কারণে হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ জরুরি। পরিস্থিতি সামলাতে হাইকোর্ট স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম বা সিট গঠন করার নির্দেশ দেওয়ার পাশাপাশি উপদ্রুত এলাকায় আদালত পর্যাপ্ত কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করতে বলুক এবং যাঁরা খুন হয়েছেন, তাঁদের পরিবারকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ দিক। কিন্তু, রাজ্যের তরফে দাবি করা হয়, মামলাটি আদৌ গ্রহণযোগ্য নয়। বেঞ্চের পাল্টা প্রশ্ন ছিল, মানুষ কি মরছে না? অভিযোগগুলি কি মিথ্যা?