কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২০১১ এর নির্বাচনে প্রায় ৩০ হাজার ভোটে জয়ী হয়েছিলেন বিমানবাবু। ২০১৬-এর ভোটে জয়ের মার্জিন দাঁড়িয়েছিল ৩৫ হাজারের বেশি। ২০২১-এর লড়াইয়ে সেই মার্জিনই বেড়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে। ৬১ হাজার ৪১০ ভোটে এবার তিনি জয়ী হয়েছেন। জয়ের পর দল বিমানবাবুকে আবার স্পিকার মনোনীত করায় খুশির হাওয়া বারুইপুরে। অনেক বাসিন্দাই বলেন, যোগ্য ব্যক্তিই মনোনীত হয়েছেন। স্পিকার হিসেবে তাঁর নাম মনোনীত হওয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ধন্যবাদ জানাতেই হয়।
এদিকে, বারুইপুর পশ্চিম কেন্দ্রে আগে যে উন্নয়ন হয়েছে, তার ভিত্তিতেই বিধায়কের কাছে বাসিন্দাদের উন্নয়নের চাহিদা বেড়েছে অনেক। প্রবীণ বাসিন্দা সুকুমার ঘোষ বলেন, প্রথমে কোভিড পরিস্থিতিতে মানুষ হাসপাতাল থেকে যাতে পরিষেবা পায়, তা নিশ্চিন্ত করতে হবে বিধায়ককে। পাশাপাশি পুরসভা ও গ্রামীণ এলাকায় পানীয় জলের যে বড় সমস্যা রয়েছে, তা দূর করতে হবে। এছাড়া প্রতি পঞ্চায়েতে স্বচ্ছতার সঙ্গে যাতে মানুষ পরিষেবা পান, সেই ব্যাপারেও বিমানবাবুকে পঞ্চায়েত প্রধান, সদস্যদের নির্দেশ দিতে হবে। পুর পরিষেবায় যাতে কোনও খামতি না থাকে সেই বিষয়টিও দেখতে হবে। শুধু সুকুমারবাবু নন, আরও অনেকেই বলেন, বারুইপুরে রেলগেট সংলগ্ন এলাকায় লাগামছাড়া অটো ও টোটোগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। তবেই যানজট মুক্ত হবে বারুইপুর। বারুইপুর পেয়ারা সহ ফলের শহর। কিন্তু ফলের ব্যবসা ও সংরক্ষণের জন্য ভালো ব্যবস্থা নেওয়া হলে বা ফলের আলাদা বাজার নির্মিত হলে উপকৃত হবেন কয়েক হাজার কৃষক। তাঁরা আরও বলেন, বারুইপুরে আজ পর্যন্ত কোনও ক্রীড়া স্টেডিয়াম গড়ে ওঠেনি। বিধায়কের উদ্যোগে তা নির্মিত হলে উপকৃত হবে এলাকার যুবারা।