রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বিধায়কদের শপথ গ্রহণকে ঘিরে এদিন সকাল থেকে সাজ সাজ রব ছিল গোটা বিধানসভা চত্বর জুড়ে। নবনির্বাচিত বিধায়ক সহ বিধানসভার কর্মীদের জন্য আয়োজন ছিল কোভিড নির্ণয়ের র্যাপিড টেস্ট এবং টিকাকরণের। দলমত নির্বিশেষে নবনির্বাচিত বিধায়করা সদন চত্বরে আসা মাত্র তৃণমূলের কর্মচারী ফেডারেশনের তরফে গোলাপ ফুল দিয়ে স্বাগত জানানোও হয়। এদিন সকাল ১১টায় বিধায়ক হিসেবে প্রথম শপথ নেন বিমানবাবু। তারপর একে একে ফিরহাদ হাকিম, পার্থ চট্টোপাধ্যায়, শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়, অরূপ বিশ্বাস, সাধান পাণ্ডে প্রমুখ বিগত মন্ত্রিসভার সদস্যরা। কলকাতার দুই নতুন বিধায়ক অতীন ঘোষ ও দেবাশিস কুমারও শপথ নেন। এরপর বিজেপি’র কয়েকজন বিধায়ক শপথ নেন। শপথ নেন সংযুক্ত মোর্চা তথা আইএসএফ-এর ‘সবেধন নীলমণি’ ভাঙড় থেকে নির্বাচিত নৌসাদ সিদ্দিকি। তাঁর শপথের পর সদনের ভিতরেই নৌসাদকে কাছে ডেকে পরিচয় করতে দেখা যায় পার্থবাবুকে। নৌসাদের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় করেন ফিরহাদও।
তবে এদিন সংবাদমাধ্যম ও বিধানসভার কর্মীদের মধ্যে যাঁদের নিয়ে বেশি উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে তাঁরা হলেন তৃণমূল ও বিজেপি শিবিরের সেলিব্রেটি বিধায়করা। রাজ চক্রবর্তী, লাভলি মৈত্র, জুন মালিয়া, কাঞ্চন মল্লিক, সোহম চক্রবর্তীদের মতো জোড়াফুল প্রতীকে জিতে আসা সেলিব্রেটিদের সঙ্গে সেলফি তোলার জন্য সদনের লবি চত্বরে মাঝে-মধ্যেই কার্যত হুড়োহুড়ি পড়ে যেতে দেখা যায়। অন্যদিকে কম হলেও হিরণ চক্রবর্তী, অশোক দিন্দার মতো পদ্মশিবিরের নবনির্বাচিত বিধায়কদেরও একই আব্দার মেটাতে হয়। দিনের শেষ লগ্নে এসে এদিন শপথ নেন গেরুয়া শিবিরের বহুচর্চিত বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী।