পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গত ১১ ফেব্রুয়ারি চাকরির দাবিতে বামেদের নবান্ন অভিযানে যোগ দিতে আসেন মইদুল ইসলাম মিদ্যা। বামেদের অভিযোগ, পুলিশি লাঠিচার্জের জেরেই মৃত্যু হয়েছে জখম ওই নেতার। উল্লেখ্য, ১১ ফেব্রুয়ারি বিকেল থেকে ১৩ তারিখ মাঝরাত পর্যন্ত জখম মইদুল বাম চিকিৎসক নেতা ফুয়াদ হালিমের ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন ছিলেন। পরে তাঁকে শেক্সপিয়র সরণি থানা এলাকার একটি নার্সিংহোমে ভর্তি করা হয়। সেখানেই ১৫ তারিখ সকালে তাঁর মৃত্যু হয়। এরপরই এই মামলার তদন্তভার তুলে দেওয়া হয় গোয়েন্দা বিভাগের হাতে। এই ঘটনায় রাজ্য সরকার মইদুলের স্ত্রীকে হোমগার্ডে চাকরিও দিয়েছে।