পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আগামী রবিবার ব্রিগেডে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাশেষে ঘোষিত হবে বিধানসভা ভোটের প্রথম দু’দফার প্রার্থী তালিকা। সূত্রের খবর, আগে থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হলে দলীয় স্তরে টিকিট না পাওয়া নেতা-কর্মীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হবে। যার প্রভাব পড়তে পারে প্রধানমন্ত্রীর ব্রিগেডের সভায়। তাই এই বিকল্প কৌশল নিয়েছে গেরুয়া শিবির।
বাংলা দখলে এবার মরিয়া হয়েছেন নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহ। সেই লক্ষ্যপূরণে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ইতিমধ্যেই বঙ্গ বিজেপির জন্য টার্গেট চূড়ান্ত করে দিয়েছেন। বাংলার বিজেপি নেতাদের নির্দেশ দিয়েছেন যে, এবারের বিধানসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ২০০টিরও বেশি আসনে জয়লাভ করতে হবে। সেই টার্গেট পূরণ করতে গিয়েই বিজেপি নেতৃত্ব বুঝে নিতে চাইছে, আদৌ রাজ্যের ২০০টি আসনে জেতার মতো দলীয় প্রার্থী দলের ঝুলিতে রয়েছে কি না। বিজেপির এক শীর্ষ নেতা বলেছেন, ‘কেউ তো হারার জন্য লড়েন না। জেতার জন্যই লড়াই করেন। তাই এক্ষেত্রে বাস্তবভিত্তিটা ঠিক কী, প্রার্থীদের নাম চূড়ান্ত করার আগে তা বুঝে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। শুধু লড়লেই হবে না। সংশ্লিষ্ট আসনে বিজেপির জয়ও সুনিশ্চিত করতে হবে।’ ‘শহিদ’ পরিবারের সদস্যদের একাংশকে দলের টিকিট দেওয়া প্রসঙ্গেও সম্প্রতি বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ মন্তব্য করেছেন, ‘শুধুমাত্র আত্মীয় হলেই হবে না। দেখতে হবে বিজেপির প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা আছে কি না। জেতার ক্ষমতা আছে কি না।’
রাজ্য বিজেপির একজন সংসদ সদস্য বলেছেন, ‘এবার জিততে পারাটাই আসল। আর তা শুধু কথার কথা হলে হবে না। আদতেই তাকে কাজে পরিণত করে দেখাতে হবে।’ জানা যাচ্ছে, কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠকের পর যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে বিজেপি, তাতে প্রথম দু’দফার ভোটের প্রার্থীদের নাম থাকবে।